বিয়ের প্রথম বছরের পুজো। নতুন বই নিয়ে ঘরে বসে থাকার মতো মোটেই বেরসিক নন মুখুজ্জে মশাই। তাই সৃজিত এবং মিথিলা সবান্ধবে সক্কাল সক্কাল সুরুচি সংঘের পুজোয়। বন্ধুরাও রীতিমতো হেভিওয়েট। নিমেষে মুঠোবন্দি সাংসদ-তারকা নুসরত জাহান-নিখিল জৈন। চার দম্পতিই পুরো বাঙালি বেশে। মিথিলা, নুসরত লাল পাড় সাদা শাড়িতে। দুই কর্তার পরনে ঝুতি, পাঞ্জাবি। ফাঁকা মন্ডপ দেখে সেলফি তোলার লোভ সামলাতে পারলেন না কিছুতেই।
সক্কাল সক্কাল সুরুচি সংঘের পুজোয়, দেখা মিলল জোড়া তারকা দম্পতি নুসরত জাহান এবং নিখিল জৈন।
সোনার মেয়ের গা আলো করে সোনার সাজ! এই না হলে মহাষ্টমী? লাল পাড় শাড়ি, হাত খোঁপায়, ছোট্ট টিপ, হাল্কা লিপস্টিকে সাংসদ, তারকা মিমি চক্রবর্তী ঝলমলে সনাতনী সাজে। ঘরে থেকেই তাঁর পুজো উপভোগ। সোশ্যাল মিডিয়ায় অনুরাগীদের জন্য শুভেচ্ছা।
পুজো মানেই আরও একবার নিজেকে নতুন করে চেনা। নতুন সাজে চেনানো। সেটাই করলেন সাংসদ-তারকা দেব অধিকারী। গরদের পাঞ্জাবি, ধাক্কা পাড়ের ধুতি, কাঁধে উত্তরীয়। এই সাজে পাক্কা বাঙালিবাবুর শুভেচ্ছা, ‘অষ্টমী আর মহানবমীতে ভক্তি ভরে অঞ্জলি দিয়ো মা জননীকে’।
সায়নী ঘোষের অষ্টমী মানে লাল বেনারসির লেহেঙ্গা, সোনালি ব্রোকেডের টপ আর মানানসই চান্দেরি দোপাট্টা। আর হ্যাঁ, হাতে টানা রিক্সা। যা আজও দেখা যায় উত্তর কলকাতায়। সংক্রমণের কোনও ভয় নেই এই যানে। কারণ, সওয়ারি তিনি একাই। টুক করে এই ফাঁকে ঠাকুরও দেখে নিলেন বুঝি?
রুদ্রনীল ঘোষ থাকবেন আর রসবোধ থাকবে না, হয়? সবাই যখন সনাতনী সাজ, অঞ্জলি, ঢাকের বাদ্যিতে ব্যস্ত তখন রুদ্রনীলের মনে পড়ে গেল পুজো প্রেম। ব্যস, কাগজের বুকে কলমের টানে ফুটিয়ে ফেললেন মনের কথা। পুজো মানেই অগুন্তি প্রেম। গত বছর অতীত নতুন বছরের উপস্থিতিতে। অভিনেতা সেই জায়গা ছুঁয়েছেন। মাস্ক ঢাকা সুন্দরী গেল বছরের নয় তো! অষ্টমীর সকালে প্রেমিকের বুক দুরু তাই 'আই লাভ ইউ' বলার আগে!
কোভিডের কারণে সবাই ঘরবন্দি। যদিও এই দূরত্ব সাময়িক, এবং পুরোটাই শারীরিক.. মন থেকেকেউ ই কারোর দূরে নেই। দুঃখের দিনে সবার মনে খপশির আলো জ্বালতে শ্রীনন্দা শঙ্কর তাই পোস্ট করেছেন তাঁর আরতির ভিডিয়ো। যা দেখে ,বাই বাড়ি বসেই নিতে পারবেন অষ্টমীর আনন্দ..
ঢাকের তালে নাচবেন নিশ্চয়ই। তার আগে মনের সুখে ঢাকের কাঠি দিয়ে নিলেন মনামী ঘোষ। লাল টুকটুকে শাড়িতে, সোনার সাজে, খোলা চুলে অভিনেত্রী যেন সদ্য ফোটা স্থলপদ্ম। এই বেশেই অনুরাগীদের জানালেন, 'শুভ অষ্টমী'।
অষ্টমীর সকালে হাতে গোণা দর্শনার্থী দক্ষিণেশ্বরে। মা ভবানীর আীর্বাদ নিতে। সেই দলে রয়েছেন 'কৃষ্ণকলি'র 'রাধারানি'ও। পায়ের পাতা ছোঁয়া গাঢ় লাল আনারকলি। তাতে সোনালি সুতোর ভরাট কাজ। মুখে ম্যাচিং মাস্ক। মায়ের কাছে নিজের পাশাপাশি সবার মঙ্গল কামনায় অভিনেত্রী শ্রীময়ী চট্টরাজ।