কোন কোন মণ্ডপ না দেখলেই মিস? হ্যাটা হতে হবে বন্ধুদের কাছে? রইল সে সবের হদিশ।
বাগবাজারের সাবেক প্রতিমা দেখতে ভিড় জমান প্রতি বছর বহু মানুষ।
প্রতিমার স্নিগ্ধ রূপ এ বারেও চোখ টেনেছে সকলের।
চোরবাগান তার মধ্যে অন্যতম। দুর্গার মূর্তিতে রয়েছে অভিনবত্ব।
মহালয়ার পর থেকেই মানুষ আসতে শুরু করেছে চোরবাগানের প্যান্ডেলে।
কলেজ স্কোয়ার সর্বজনীনের প্রতিমা প্রতি বছরের মতো এ বছরও চোখ টেনেছে দর্শনার্থীদের।
আলোর রোশনাই ছড়িয়ে রয়েছে মণ্ডপ জুড়ে। বিগ্রহ এই আলোয় আরও মায়াবী হয়ে উঠেছে।
হরিতকীবাগান বরাবরই কলকাতার সেরা পুজোগুলির অন্যতম। এ বছরও এখানকার প্রতিমার স্নিগ্ধ রূপ প্রশংসিত হয়েছে দর্শনার্থীদের কাছে।
মণ্ডপসজ্জা দেখতে ভিড় জমতে শুরু করেছিল মহালয়ার পর থেকেই। বিগ্রহ, আলো, মণ্ডপ সবেতেই মুন্সিয়ানা রয়েছে হরিতকীবাগানের।
কলকাতার সেরা পুজোর একটি কাশী বোস লেন। প্রতি বছরই থিমে চমক থাকে এদের। এ বার প্রতিমা রয়েছে নৌকাতে।
ভিড় জমতে শুরু করেছে কাশী বোসের মণ্ডপেও।
কুমোরটুলি পার্কের এ বছরের পুজো নজর কেড়েছে।
অন্য গ্রহের প্রাণীদের চোখে পুজো।
কুমোরটুলি সর্বজনীনের মণ্ডপ জুড়ে বাঁশের কারুকার্য।
প্রতিমা ও আলোতেও রয়েছে বাহারি চমক।
প্রতি বারের মতো এ বারও নজর কেড়েছে মানিকতলা চালতাবাগান।
মণ্ডপ তৈরি হয়েছে জাহাজের আদলে।
নলিন সরকার স্ট্রিটের মণ্ডপ তৈরি হয়েছে বস্তা দিয়ে।
মণ্ডপে ভিড় জমতে শুরু করেছে পুজোর আগে থেকেই।
সন্ধানী-র প্রতিমার মূর্তিতে রয়েছে স্নিগ্ধ রূপ।
মণ্ডপসজ্জায় রয়েছে অভিনবত্ব।
সন্তোষ মিত্র স্কোয়ারে প্রতিমা তৈরি হয়েছে সোনা দিয়ে।
সন্তোষ মিত্র স্কোয়ারের সোনার দুর্গায় ব্যয় হয়েছে প্রায় কুড়ি কোটি টাকা।