Rajnandini Paul

Rajnandini Paul: নবমীতে খাসির মাংস! উফ, মহালয়া থেকেই অপেক্ষা করি: রাজনন্দিনী

সাজগোজ থেকে খাওয়াদাওয়া, পুজোর সাতসতেরো নিয়ে অকপট রাজনন্দিনী। ফোটোশ্যুটের মাঝেই আনন্দাজার অনলাইনকে জানালেন মনের কথা।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

কলকাতা শেষ আপডেট: ০২ অক্টোবর ২০২১ ১৮:২১
Share:

রাজনন্দিনী পাল।

জমিয়ে সাজগোজ, দেদার আনন্দ আর প্রচুর খাওয়াদাওয়া। পুজো মানেই এই তিনটে জিনিস থা-ক-তে-ই হবে। আনন্দবাজার অনলাইনের শ্যুট করতে করতেই বারবার তারই গল্পে মাতছিলেন রাজনন্দিনী পাল। ইন্দ্রাণী দত্তের কন্যা। সম্প্রতি একটি ওয়েব প্ল্যাটফর্মে মুক্তি পেয়েছে রাজনন্দিনী অভিনীত ‘পায়েস’। হাতে একগুচ্ছ কাজ। তবু পুজোর কয়েকটা দিন থাকেন ছুটির আমেজে। নিজের বাড়িতেই ঘটা করে পুজো হয়। তাই সে ক’দিন আমিষ খাওয়া ঘোরতর নিষেধ! দীর্ঘ অপেক্ষার পর পাতে আমিষ পড়ে নবমীতে।

সে কথা উঠতেই উচ্ছ্বাস রাজনন্দিনীর গলায়। ক্যামেরার সামনে গিয়ে দাঁড়ানোর আগেই জমিয়ে গল্প জুড়লেন। বিশেষ এক রান্নার গল্প। বললেন, “পুজোতে নিরামিষই খেতে হয়। তবে নবমীর দিন আমাদের বাড়িতে একটি বিশেষ ধরনের খাসির মাংসের পদ রান্না হয়। ও রকম স্বাদ আর কোথাও পাওয়া যাবে না। মহালয়া থেকেই ওই মাংসটা খাওয়ার জন্য অপেক্ষা করে থাকি।”

Advertisement

পুজোর কথা বলতে বলতেই সন্ধিপুজোর গল্পে ডুব। পুরো দুর্গাপুজোয় সেই সময়টুকুর জন্যই অপেক্ষা করে থাকেন রাজনন্দিনী। ঢাকের তাল, কাঁসরের আওয়াজ, প্রদীপ জ্বালানো— এই সমস্তটার সঙ্গেই যে আবেগ জড়িয়ে! পরিবারের সকলকে নিয়ে সেই সময়টুকু নিজের মতো করে কাটান টলিউডের নন্দিনী।

সাজগোজ, খাওয়াদাওয়া হল। পুজোর আবেগও। আর প্রেম? পছন্দের মানুষের সঙ্গে সময় কাটাবেন না? ফিকফিক হাসছেন ইন্দ্রাণী-তনয়া। “পাচ্ছি না যে কাউকে! আসলে আমিও সময় দিতে পারছি না। কাউকে মনেও ধরছে না। ফলে, প্রেম আসছে না।”

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement