অর্জুন চক্রবর্তী।
পুজো মানেই আমার কাছে খাবারের অনিয়ম। ডায়েট চার্টকে একেবারে ‘বাই বাই’ জানানো। তবে ছোটবেলা থেকেই ওই ভিড়ভাট্টা ঠেলে লাইনে দাঁড়িয়ে ঠাকুর দেখা আমার একেবারে অপছন্দ। তার উপর কলকাতার ট্রাফিকের যা অবস্থা!
পুজোর সময় তো আরও নাজেহাল হতে হয়। মেয়েটাও ছোট। ওকে নিয়ে ওই ভিড় পেরিয়ে প্যান্ডেল হপিং একেবারেই অসম্ভব। তবে প্ল্যান আছে গাড়ি নিয়ে ঠাকুর দেখার।
সেপ্টেম্বরের ২৩ তারিখ থেকে শুরু হচ্ছে ‘অভিযাত্রিক’-এর শুটিং। সে নিয়েও ব্যস্ত হয়ে পড়ব। ভারতের বিভিন্ন জায়গায় ওই ছবির শুটিং হবে। তবে পরিচালক শুভ্রজিৎ পুজোর ওই ক’দিন ছাড় দিয়েছেন গোটা ইউনিটকে। অতটা নিষ্ঠুর হননি। তাই পুজোর ক’দিন শুধুই পরিবারের।
কমপ্লেক্সে পুজো হয়। সেখানেই আড্ডা দেব। খাওয়াদাওয়া চলবে সমানতালে। আর পুজো মানেই মনের মধ্যে একটা সাজো সাজো ভাব। সে বাইরে ঠাকুর দেখতে যাই অথবা পরিবারের সঙ্গে সময় কাটাই, পুজো এলেই মনের মধ্যে এক অদ্ভুত ভাললাগা কাজ করতে থাকে। হাজার হোক, বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব বলে কথা!