প্রতিনিধিত্বমূলক ছবি।
অন্যান্য দফার তুলনায় রাজ্যে চতুর্থ দফায় ভোটের হার বেশ কিছুটা বাড়ল। তবুও সেই হার ২০১৯ সালের লোকসভা এবং ২০১১ সালের বিধানসভা ভোটকে ছাপিয়ে যেতে পারেনি। বরং সোমবার বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত নির্বাচন কমিশন ভোটদানের যে হার ঘোষণা করেছিল, মঙ্গলবার সেই সূত্রে পাওয়া চূড়ান্ত হিসাবে তা বেড়েছে ৪.৫৬ শতাংশ বিন্দু। ওই দফায় পশ্চিমবঙ্গ-সহ ১০টি রাজ্যে ভোট হয়েছে। তার মধ্যে এ রাজ্যেই ভোটদানের হার সর্বোচ্চ।
প্রসঙ্গত, সোমবার বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত আটটি আসনে সম্মিলিত ভাবে ভোটের হার ছিল ৭৫.৬৬%। এ দিন চূড়ান্ত হিসাবে তা হয়েছে ৮০.২২%। যদিও ২০১৯ সালে ওই আটটি আসন মিলিয়ে ভোট পড়েছিল ৮২.৭৮%। এ বারের ভোটের তুলনায় যা ২.৫৬ শতাংশ বিন্দু বেশি। ২০১১ সালের বিধানসভা ভোটে ওই আসনগুলির সম্মিলিত ভোটদানের হার ছিল ৮২.৭২%। চলতি বছরের লোকসভা ভোটের তুলনায় তা ছিল আড়াই শতাংশ বিন্দু বেশি।
চূড়ান্ত ভোটদানের হারে সবচেয়ে এগিয়ে রয়েছে বর্ধমান পূর্ব। সেখানে ভোট পড়েছে ৮২.৮৫%। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বোলপুরে ভোটের হার ৮২.৬৬%। বীরভূমে ৮১.৯১% ভোট পড়েছে। রানাঘাটে তা ৮১.৮৭%, বর্ধমান-দুর্গাপুরে ৮০.৭২%, কৃষ্ণনগরে ৮০.৬৫%, বহরমপুরে ৭৭.৫৪%, আসানসোলে ৭৩.২৭%।
বাকি ন’টি রাজ্যে অবশ্য ভোটদানের হার তুলনায় বেশ কম। মঙ্গলবার সন্ধ্যা পর্যন্ত যে তথ্য কমিশনের তরফে পাওয়া গিয়েছে (চূড়ান্ত হিসাবে কিছুটা হেরফের হতে পারে), তাতে এ রাজ্য বাদে সবচেয়ে বেশি ভোট পড়েছে অরুণাচল প্রদেশে, ৭৮.২৫%। সর্বনিম্ন ভোট পড়েছে জম্মু ও কাশ্মীরে— ৩৭.৯৮%।
সূত্রের খবর, পঞ্চম দফায়, ২০ মে বনগাঁ, ব্যারাকপুর, হাওড়া, উলুবেড়িয়া, শ্রীরামপুর, হুগলি ও আরামবাগের ভোটে ৭৬২ কোম্পানি বাহিনী মোতায়েনের পরিকল্পনা রয়েছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy