ইভিএম এবং ভিভিপ্যাট বিভ্রাট। বালুরঘাটের একটি বুথে ভোট দেওয়ার অপেক্ষায় ভোটারেরা। —নিজস্ব চিত্র।
শেষ লগ্নে ফের বিক্ষোভের মুখে রাজু। ঘটনা গড়াল হাতাহতিতে। শিলিগুড়ি মহকুমার বিভিন্ন এলাকা পরিদর্শন করে পুরনিগমের এলাকা পরিদর্শনে গিয়েছিলেন রাজু। তিনি ২৫ নম্বর ওয়ার্ডের হিন্দি হাই স্কুলে ঢুকতেই তৃণমূল কর্মীরা গেটের মুখে তাঁর গাড়ি আটকে দেন বলে অভিযোগ। শাসক দলের দাবি, রাজুকে গাড়ি নিয়ে বুথে প্রবেশ করতে বারণ করা হলে বিজেপি কর্মীরা তৃণমূল কর্মীদের উপর আক্রমন করে। এর পরেই তৃণমূল এবং বিজেপি কর্মীসমর্থকদের মধ্যে হাতাহতিতে পৌঁছয় বলে স্থানীয় সূত্রে খবর।
২৫ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূলের মহিলা সভাপতি ইন্দ্রানী সরকার বলেন, ‘‘সকাল থেকেই বিজেপি প্রার্থী বুথে বুথে ঘুরে সমস্যা তৈরির চেষ্টা করছেন। যাঁদের কোনও পরিচয় পত্র নেই তাঁদের নিয়ে ঘুরছেন। ভোটারদের প্রভাবিত করার চেষ্টা চলছে। আমরা তৃণমূলের সাধারণ কর্মী হিসেবে এর বিরোধিতা করছি।’’
দুপুর ৫টা পর্যন্ত দার্জিলিঙে ভোট পড়েছে ৭১.৪১ শতাংশ। রায়গঞ্জে ভোট পড়েছে ৭১.৮৭ শতাংশ এবং ওই সময়ের মধ্যে বালুরঘাটে ভোট পড়েছে ৭২.৩০ শতাংশ। নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, দুপুর ৫টা পর্যন্ত পশ্চিমবঙ্গের তিন কেন্দ্রে সামগ্রিক ভোটদানের হার ৭১.৮৪ শতাংশ।
শিলিগুড়ি মহকুমার ফাঁসিদেওয়া ব্লকের ঘোষপুকুরের ২৭ এ-র ১৭৭ নম্বর বুথে ভোট দিতে গিয়েছিলেন এলাকার বাসিন্দা সঞ্জয় শাহ। লাইনে দাঁড়িয়ে যখন তিনি ভোটকেন্দ্রের ভিতরে ঢোকেন, তখনই তাঁকে বলা হয় তাঁর ভোট দেওয়া হয়ে গিয়েছে। এই কথা শুনে চক্ষু চড়কগাছ সঞ্জয় শাহের। আদৌ তিনি ভোট দেননি। তা হলে তাঁর ভোট কে দিল, এই প্রশ্ন তিনি করেন প্রিসাইডিং অফিসারকে। যদিও প্রিসাইডিং অফিসার তাঁকে জানান, তাঁর ভোট দেওয়া হয়ে গিয়েছে। এ নিয়ে কথা কাটাকাটি শুরু হয়ে যায়।
তার পর ওই বুথে মোতায়েন কেন্দ্রীয় বাহিনী ভোট দেওয়ানোর বিষয়ে আশ্বাস দেন সঞ্জয়কে। খানিক সময় বাদে তিনি ভোট দেন। যদিও সঞ্জয় বলেন, “এসেছিলাম ভোট দিতে। কিন্তু এসে দেখি আমার ভোট কে বা কারা দিয়ে দিয়েছে। এর পর যখন আমি প্রিসাইডিং অফিসারকে বলতে যাই, তিনি বলেন আমার ভোট হয়ে গিয়েছে। কিন্তু আমি তো ভোট দিইনি । যদিও পরে আমাকে ভোট দেওয়ার ব্যবস্থা করে দেওয়া হয়। তবে প্রশ্ন উঠছে আমার ভোট কে বা কারা দিল? আর আমিই বা কার ভোট দিলাম?”
শিলিগুড়ির ফাঁসিদেওয়ায় ফের তৃণমূলের বিক্ষোভের মুখে পড়লেন দার্জিলিঙের বিজেপি প্রার্থী রাজু বিস্তা। ফাঁসিদেওয়ার টামবাড়ি এলাকায় ঢুকতেই তাঁর বিরুদ্ধে স্লোগান ওঠে। রাজুর গাড়ি থামিয়ে তৃণমূল কর্মী-সহ গ্রামবাসীদের একাংশের প্রশ্ন, “এই গ্রামের রাস্তা চেনেন? পাঁচ বছরে আপনাকে দেখা যায়নি।” পাল্টা গাড়ি থেকেই রাজু জবাব দেন, “তৃণমূলের ভাড়া করা গুন্ডা, ওরা নিজেদের সিংহ ভাবছে। কিন্তু আমি ভয় পাওয়ার লোক নই। এদের বিধায়ক কখনও এখানে এসেছে কি?” যদিও এই মন্তব্য করে বিড়ম্বনায় পড়েন রাজু। কারণ ফাঁসিদেওয়া বিধানসভায় রয়েছেন বিজেপিরই বিধায়ক— দুর্গা মুর্মু। এই ঘটনার পরই এলাকা থেকে বেরিয়ে যান রাজু।
দুপুর ৩টে পর্যন্ত দার্জিলিঙে ভোট পড়েছে ৬১.৯৭ শতাংশ ভোট। রায়গঞ্জে ভোট পড়েছে ৬০.২০ শতাংশ ভোট এবং ওই সময়ের মধ্যে বালুরঘাটে ভোট পড়েছে ৫৯.৫৩ শতাংশ ভোট। নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, দুপুর ৩টে পর্যন্ত পশ্চিমবঙ্গের তিন কেন্দ্রে সামগ্রিক ভোটদানের হার ৬০.৬০ শতাংশ ভোট।
নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, দুপুর ১টা পর্যন্ত দার্জিলিঙে ভোটদানের হার ৪৯.০৯ শতাংশ। রায়গঞ্জে ভোটদানের হার ৪৭.৫৬ শতাংশের হার। আর বালুরঘাটে ভোটদানের হার ৪৪.৯৩ শতাংশ। ভোটদানের সামগ্রিক হার ৪৭.২৯ শতাংশ।
শিলিগুড়ির টিকিয়াপাড়া এলাকায় বুথ পরিদর্শনে গিয়ে তৃণমূল কর্মীদের বিক্ষোভের মুখে পড়েন দার্জিলিঙের বিজেপি প্রার্থী রাজু বিস্তা। বিজেপি প্রার্থীকে দেখে বুথের সামনেই ‘জয় শ্রীরাম’ স্লোগান তোলেন বিজেপি কর্মীরা। তার পরই রাজুকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখান তৃণমূল কর্মীরা। তৃণমূল কর্মীদের বক্তব্য , “কিছু ক্ষণ আগে মেয়র গৌতম দেবও এই বুথে ঘুরে গিয়েছেন। আমরা কোনও স্লোগান তুলিনি। কিন্তু উনি (রাজু) কেন ভোটের পরিবেশ নষ্ট করছেন?”
গঙ্গারামপুর বিধানসভার ৪৯ নম্বর ওয়ার্ডে বিজেপির পোলিং এজেন্টকে বার করে দেওয়ার অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে। এই ঘটনায় সুকান্ত মজুমদার এলাকায় পৌঁছলে তাঁকে ‘গো ব্যাক’ স্লোগান দেওয়া হয়। অভিযোগের তির তৃণমূলের দিকে। যদিও রাজ্যের শাসকদলের বক্তব্য, তিনি শান্তিপূর্ণ এলাকায় এসে অশান্তি সৃষ্টির চেষ্টা করছেন।
গঙ্গারামপুরের দু’নম্বর ওয়ার্ডের কাদিরহাট প্রাথমিক বিদ্যালয়ের একটি বুথে অসুস্থ ব্যক্তিদের ভোট দিতে ‘সাহায্য করছে’ রাজ্য পুলিশ। এমন অভিযোগ পেয়েই সুকান্ত ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন। কমিশনের স্পেশ্যাল অবজ়ারভার বা বিশেষ পর্যবেক্ষককে ফোন করে অভিযোগ জানান তিনি।
তৃণমূলের অভিযোগ, দার্জিলিং লোকসভা কেন্দ্রের ফাঁসিদেওয়া বিধানসভার বিধাননগর-১ এলাকায় কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানেরা ভোটারদের হেনস্থা করছে। বিজেপিকে ভোট দেওয়ার জন্য চাপ দিচ্ছে।
শুক্রবার সকালে দার্জিলিঙে ভোট দিয়ে ভারতীয় গোর্খা প্রজাতান্ত্রিক মোর্চার সুপ্রিমো তথা জিটিএ-র প্রধীন অনীত থাপা বলেছিলেন, “শান্তিপূর্ণ ভাবে ভোট চলছে। তবে পাহাড়ে বিজেপি বরাবরই টাকা দিয়ে ভোট করায়। এ বারও তার অন্যথা হয়নি। বিগত দু’দিন ধরে বিজেপি কর্মীদের গাড়ি থেকে বিপুল পরিমাণ টাকা উদ্ধার হয়েছে।
শুক্রবার দুপুরে অনীতের এই বক্তব্যের পাল্টা জবাব দিলেন বিজেপি প্রার্থী রাজু। তিনি বলেন, “অনীত থাপা এক নম্বরের চোর। যিনি নিজের সম্মান-সহ গোর্খা জনজাতিকে বিক্রি করে দিয়েছেন। তৃণমূল ও ভারতীয় গোর্খা প্রজাতান্ত্রিক মোর্চার নেতারা পুলিশের গাড়িতে টাকা নিয়ে যায়। আমরা তথ্য দিয়ে কথা বলি।”
প্রসঙ্গত, এ বারের লোকসভা নির্বাচনে অনীতের দলকে তৃণমূল সমর্থন করছে। অন্য দিকে, বিমল গুরুঙের গোর্খা জনমুক্তি মোর্চা এবং মন ঘিসিংয়ের জিএনএলএফ বিজেপিকে সমর্থন করছে। কয়েক দিনের জন্য কংগ্রেসে গেলেও প্রার্থী নিয়ে মতান্তরের জেরে বিজেপি প্রার্থীকে সমর্থন করার কথা জানিয়েছেন, প্রাক্তন গুরুং-সঙ্গী বিনয় তামাং। দলবিরোধী কাজের জন্য তাঁকে বহিষ্কার করেছে কংগ্রেস।
পাহাড়ে নয়, সকাল থেকে সমতলেই দার্জিলিঙের বিজেপি প্রার্থী রাজু বিস্তা। শুক্রবার সকাল থেকে রাজু শিলিগুড়ি শহর এবং শিলিগুড়ি মহকুমা পরিষদের বিভিন্ন বুথ পরিদর্শন করেন। সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তিনি বলেন , “চোপড়া বিধানসভা এলাকায় তৃণমূলের গুন্ডাবাহিনী বন্দুক হাতে ঘুরছে, ভোটদাতাদের রুখে দিচ্ছে গ্রামে। ৩০ থেকে ৪০টি বুথে আমাদের এজেন্টকে বসতে দেওয়া হয়নি। যে কারণে পুনর্নির্বাচনের দাবি তুলছি। আমি কেন্দ্রীয় বাহিনীকেও বলেছি, আপনাদের এই বন্দুকে জং লেগে যাবে। বন্দুক নিয়ে যারা রাস্তার মাঝখানে ঘুরছে, তাদের গুলি করা উচিত। কিন্তু ভোট দিতেই যদি আসতে না দেয়, সেখানে কেন্দ্রীয় বাহিনীর কিছু করার নেই। ছাপ্পা হলেও কেন্দ্রীয় বাহিনী বুথের ভিতর ঢুকতে পারবে না।”
স্কুটি চালিয়েই ভোট পরিদর্শনে বেরোলেন দার্জিলিঙের বিজেপি প্রার্থী রাজু বিস্তা। সঙ্গী হলেন শিলিগুড়ির বিজেপি বিধায়ক শঙ্কর ঘোষ। দার্জিলিং লোকসভা কেন্দ্রের ফুলেশ্বরী, টিকিয়াপাড়া সংলগ্ন এলাকা দিয়ে শঙ্করকে সঙ্গে নিয়ে স্কুটি চালিয়ে শহরের মধ্যে বিভিন্ন বুথ পরিদর্শনে যান রাজু।
বালুরঘাটের কুশমণ্ডি ব্লকের হাসরইল এসএসকে স্কুল এলাকায় ৫৭ নম্বর বুথেও ইভিএম বিভ্রাট। আপাতত বন্ধ ভোট। গরম এবং রোদের মধ্যেই লাইনে দাঁড়িয়ে ভোটারেরা।
দীর্ঘ ক্ষণ ধরে ভিভিপ্যাট খারাপ থাকায় ভোটপ্রক্রিয়া বন্ধ রয়েছে বালুরঘাট লোকসভার অন্তর্গত গঙ্গারামপুর বিধানসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের ৬৮ নম্বর বুথে। প্রখর রোদে ভোটের লাইনে দাঁড়িয়ে ভোগান্তি। ভোটারদের অভিযোগ, প্রায় ১ ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে ভিভিপ্যাট খারাপ থাকায় ভোটপ্রক্রিয়া বন্ধ রয়েছে। দ্রুত সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করছেন ভোটকর্মীরা।
নির্বাচন কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে, বেলা ১১টা পর্যন্ত দার্জিলিঙে ৩২.৭৫ শতাংশ ভোট পড়েছে। ওই সময়ের মধ্যে রায়গঞ্জে ভোট পড়েছে ৩২.৫১ শতাংশ ভোট এবং বালুরঘাটে ২৮.১১ শতাংশ ভোট। ১১টা পর্যন্ত ভোটদানের সামগ্রিক হার ৩১.২৫ শতাংশ।
বেলা ১১টা পর্যন্ত রাজ্যের তিনটি লোকসভা কেন্দ্রে মোট ২৯০টি অভিযোগ জমা পড়েছে নির্বাচন কমিশনের কাছে।
বালুরঘাটের ২২ নম্বর ওয়ার্ডে মোবাইলে ভিডিয়ো তুলছিলেন বিজেপির এক মহিলা কর্মী। ওই বিজেপি কর্মীর দাবি, সুকান্ত মজুমদারকে তৃণমূল কী ভাবে হেনস্থা করছে, তা তুলে ধরতেই তাঁর ভিডিয়ো করা। অভিযোগ, ভিডিয়ো করার সময় তৃণমূলের এক মহিলা কর্মী, ‘তুই কি রিপোর্টার’ বলে চিৎকার করে থাপ্পড় মারেন ওই বিজেপি কর্মীকে।
ভোট দিলেন শিলিগুড়ির মেয়র তথা তৃণমূল নেতা গৌতম দেব। সস্ত্রীক ভোট দিলেন শিলিগুড়ির বিধায়ক তথা বিজেপি নেতা শঙ্কর ঘোষও। ভোট দিয়ে বেরিয়ে শঙ্কর জানান, দার্জিলিং কেন্দ্রে বিজেপি বিপুল ভোটে জয়লাভ করবে। পাশাপাশি তাঁর আশঙ্কা, দার্জিলিং লোকসভা কেন্দ্রের মধ্যে একমাত্র চোপড়ায় অশান্তি হতে পারে। প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচন এবং ২০২১-এর বিধানসভা নির্বাচনে চোপড়া বিধানসভায় এগিয়ে ছিল তৃণমূল।
অন্য দিকে, শিলিগুড়ি গার্লস হাই স্কুলে সকালেই ভোট দিতে যান শিলিগুড়ির মেয়র গৌতম। ভোটদান পর্ব মিটিয়ে বিধায়ক শঙ্করকে আক্রমণ করে গৌতম দেব বলেন , মানুষকে যারা কিছু দিতে পারেনি, তারা কী করে জয়ের আশা করে?” বিধায়কের চোপড়ায় অশান্তির আশঙ্কা প্রসঙ্গে গৌতম দেব বলেন , “প্রথম দফায় নির্বাচনে ডাবগ্রাম- ফুলবাড়ি বিধানসভায় বিধায়ক শিখা চট্টোপাধ্যায়ের যে ভূমিকা দেখা গিয়েছে, তা যদি এ বারও হয়, তা হলে মাথায় রাখবেন গৌতম দেব রাস্তায় রয়েছে। পাশাপাশি প্রস্তুত দলের লোকেরাও।”
ভোট দিলেন সিপিএম নেতা অশোক ভট্টাচার্য। তিনি আশাবাদী যে, বাম- কংগ্রেস জোট এ বার ভাল ফল করবে। রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী তথা শিলিগুলির প্রাক্তন বাম বিধায়ক বলেন, “দার্জিলিঙে ত্রিমুখী লড়াই চলছে। বিগত তিনটে নির্বাচনে বিজেপি জিতেছে। আমরা আশা করব, বাম-কংগ্রেস ভাল ফল করবে।”
রায়গঞ্জ লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত গোয়ালপোখরে বিধানসভা এলাকার একটি বুথে ভোট পরিদর্শনে গিয়ে তৃণমূল কর্মীদের বিক্ষোভের মুখে পড়লেন কংগ্রেস প্রার্থী আলি ইমরান রামজ (ভিক্টর)। রাজ্যের মন্ত্রী গোলাম রব্বানি নিজের বুথে ভোট দেওয়ার সময় ঘটনাচক্রে সেই বুথেই পৌঁছন ভিক্টর। অভিযোগ, তাঁকে দেখেই ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিতে থাকেন তৃণমূলের বেশ কয়েক জন কর্মী। পরে ভিক্টর বলেন, “জয় বাংলা তো বাংলাদেশের স্লোগান। শেখ মুজিবর রহমান দিতেন। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী এখানে এই স্লোগান দিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করছেন।”
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy