পঞ্জাবের একটি ভোটকেন্দ্রের সামনে ভোটারদের লাইন। ছবি: পিটিআই।
দেশের পরবর্তী সরকার গঠন করবে বিরোধী জোট ‘ইন্ডিয়া’। শনিবার এমনই দাবি করলেন আরজেডি নেতা লালুপ্রসাদ যাদব এবং এসপি নেতা অখিলেশ যাদব। অখিলেশ নিজের এক্স (সাবেক টুইটার) হ্যান্ডলের একটি টুইটে দাবি ‘ইন্ডিয়া’র আসনসংখ্যা দ্বিগুণ হবে আর বিজেপির আসনসংখ্যা অর্ধেক হয়ে যাবে।
দুপুর ৩টে পর্যন্ত দেশের ৫৭টি কেন্দ্রে ভোটদানের সামগ্রিক হার ৪৯.৬৮ শতাংশ। এখনও পর্যন্ত ভোটদানের হারে শীর্ষে ঝাড়খণ্ড। এই সময়ের মধ্যে সবচেয়ে কম ভোট পড়েছে বিহারে— ৪২.৯৫ শতাংশ।
৪০.০৯ শতাংশ। ভোটদানের হারে শীর্ষে হিমাচল। এই সময়ের মধ্যে সেখানে ভোট পড়েছে ৪৮.৬৩ শতাংশ। পশ্চিমবঙ্গের ৯ আসনে সামগ্রিক ভোটদানের হার ৪৫.০৭ শতাংশ।
ঝাড়খণ্ডের দুমকা লোকসভা কেন্দ্রে বেনিয়মের অভিযোগ তুলে পুনর্নির্বাচনের দাবি জানালেন সেখানকার বিজেপি প্রার্থী তথা জেএমএম প্রধান হেমন্ত সোরেনের বৌদি সীতা সোরেন।
অসুস্থতার কারণে হুইলচেয়ারে চেপে ভোট দিতে এলেন তেজস্বী যাদব। তাঁর সঙ্গে ছিলেন দাদা তেজপ্রতাপ যাদব। ভোট দেওয়ার পর তেজস্বী বুথফেরত সমীক্ষা নিয়ে মুখ খোলেন। বলেন, “খুব ভাল করেই জানা যে, বুথফেরত সমীক্ষায় কী দেখানো হবে। চাপ তৈরি করা হয়েছে একপেশে ফলাফল দেখানোর জন্য। আমরা এর দ্বারা প্রভাবিত হব না।”
ভোট দেওয়ার পরেই বিজেপি দফতরে পুজোয় বসলেন বলিউড অভিনেত্রী তথা হিমাচল প্রদেশের মণ্ডী কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী কঙ্গনা রানাউত।
সকাল ১১টা অবধি দেশের ৫৭টি কেন্দ্রে সামগ্রিক ভোটদানের হার ২৬.৩০ শতাংশ। এই সময়ের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভোট পড়েছে হিমাচল প্রদেশে। সেখানে ভোট পড়েছে ৩১.৯২ শতাংশ।
নির্বাচন কমিশনের সূত্র অনুযায়ী, সকাল ৯টা পর্যন্ত দেশের ৫৭টি কেন্দ্রে সামগ্রিক ভোটদানের হার ১১.৩১ শতাংশ।
বিহারের পটনার একটি কেন্দ্রে ভোট দিলেন আরজেডি প্রধান লালুপ্রসাদ যাদব। সঙ্গে ছিলেন স্ত্রী তথা প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী রাবড়ী দেবী এবং কন্যা তথা সারণ কেন্দ্রের প্রার্থী রোহিণী আচার্য।
উত্তরপ্রদেশের গোরক্ষপুরে ভোট দিলেন সে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। ভোট দেওয়ার পর তিনি বলেন, “৪ জুন, আরও এক বার মোদী সরকার প্রতিষ্ঠিত হবে।”
হিমাচল প্রদেশের বিলাসপুরে ভোট দিলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নড্ডা। ‘নির্ভরশীল ভারতের’ পক্ষে ভোট দেওয়ার জন্য ভোটদাতাদের আহ্বান জানান তিনি।
পঞ্জাবের জালন্ধর কেন্দ্রে ভোট দিলেন প্রাক্তন ভারতীয় ক্রিকেটার তথা আপের রাজ্যসভার সাংসদ হরভজন সিংহ।
পঞ্জাবের আনন্দপুর সাহিব লোকসভা কেন্দ্রের সাহেবজ়াদা অজিত সিংহ নগরে ভোট দিলেন আপের রাজ্যসভার সাংসদ রাঘব চড্ডা।
লোকসভার সঙ্গেই বিধানসভা ভোট হচ্ছে ওড়িশায়। নির্বাচনের সপ্তম তথা শেষ দফায় ৪২টি বিধানসভা কেন্দ্রে ভোট হচ্ছে সেখানে। আগের দফাগুলিতেই ভোট হয়ে গিয়েছে সিকিম এবং অরুণাচল প্রদেশের বিধানসভা কেন্দ্রগুলিতে। শনিবার ভোট হচ্ছে ওড়িশার ছ’টি লোকসভা কেন্দ্রেও।
শনিবার পঞ্জাব এবং হিমাচল প্রদেশের সব আসনেই ভোটগ্রহণ হচ্ছে। নির্বাচনের সপ্তম তথা শেষ দফায় পঞ্জাবের ১৩ এবং হিমাচলের ৪টি আসনে ভোট হচ্ছে।
আরও বেশি সংখ্যায় ভোট দেওয়ার জন্য ভোটদাতাদের আহ্বান জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। শনিবার সকালে নিজের এক্স (সাবেক টুইটার) হ্যান্ডলে লেখেন, “আজ শেষ দফার লোকসভা নির্বাচন। আটটি রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল মিলিয়ে ৫৭টি কেন্দ্রে ভোট হচ্ছে। আমার আশা যুব সম্প্রদায় এবং মহিলা ভোটারেরা রেকর্ড সংখ্যায় ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন। চলুন, সবাই মিলে আমাদের গণতন্ত্রকে আরও সমৃদ্ধ এবং প্রতিনিধিত্বমূলক করে তুলি।”
Today is the final phase of the 2024 Lok Sabha elections. As 57 seats across 8 states and UTs go to the polls, calling upon the voters to turnout in large numbers and vote. I hope young and women voters exercise their franchise in record numbers. Together, let’s make our…
— Narendra Modi (@narendramodi) June 1, 2024
সপ্তম দফায় ৫৭ আসনে মোট প্রার্থীর সংখ্যা ৯০৭। জনতার দরবারে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ‘ভাগ্যপরীক্ষা’ এই দফাতেই। এই নিয়ে তৃতীয় বার উত্তরপ্রদেশের বারাণসী আসনে ভোটে লড়তে নেমেছেন তিনি। বিজেপির অন্য গুরুত্বপূর্ণ প্রার্থীদের মধ্যে রয়েছেন কঙ্গনা রানাউত (মণ্ডী), অনুরাগ ঠাকুর (হামিরপুর), রবিশঙ্কর প্রসাদ (পটনা সাহিব)। কংগ্রেসের টিকিটে লড়ছেন পঞ্জাবের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী চরণজিৎ সিংহ চন্নী (জালন্ধর) এবং দুই প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী আনন্দ শর্মা (কাংড়া) এবং মণীশ তিওয়ারি (চণ্ডীগড়)।
সপ্তম তথা শেষ দফায় সাতটি রাজ্য এবং একটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে ভোট হবে। উত্তরপ্রদেশের ৮০টি লোকসভা আসনের মধ্যে ১৩টি, বিহারের ৪০টির মধ্যে আটটি, ওড়িশায় ২১-এর মধ্যে ছ’টি এবং ঝাড়খণ্ডের ১৪-র মধ্যে তিনটিতে ভোট হবে। পঞ্জাবের ১৩ এবং হিমাচলের চারটি লোকসভা কেন্দ্রের মধ্যে সব ক’টি এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল চণ্ডীগড়ের একমাত্র আসনে ভোট হবে এই দফায়।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy