সাঁকরাইলের রাজগঞ্জ থেকে শোভাযাত্রা করে রামঠাকুরের মুর্তি নিয়ে যাওয়ার শোভাযাত্রায় অস্ত্র হাতে কিশোর। — নিজস্ব চিত্র।
আদর্শ আচরণবিধি চলাকালীন রামনবমীর নিরাপত্তায় বাড়তি নজর রাখছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন। সূত্রের দাবি, আজ, বুধবার রামনমবীতে সংবেদনশীল এলাকা চিহ্নিত করে অতিরিক্ত নিরাপত্তার পরিকল্পনা করেছে কমিশন।
কমিশন সূত্র জানাচ্ছে, সেই এলাকাগুলিতে নিরাপত্তা আঁটোসাটো করতে অন্য এলাকা থেকে বাহিনী মোতায়েনের পাশাপাশি আলাদা বাহিনী প্রস্তুত রাখা হচ্ছে জরুরি পরিস্থিতি সামলাতে। রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক আরিজ় আফতাব মঙ্গলবার বলেন, ‘‘রামনবমী নিয়ে নিরাপত্তার ব্যবস্থা থাকছে।’’
অতীতে রামনবমীর দিন গোলমাল হয়েছিল হাওড়া, হুগলি, উত্তর ২৪ পরগনার একাংশে। ফলে নৈহাটি, শ্রীরামপুর, উলুবেডি়য়া, আসানসোল, খড়গপুর, দমদম, ব্যারাকপুর, বারাসত, বসিরহাটকে নজরে রেখে নিরাপত্তা পরিকল্পনা তৈরি হয়েছে। প্রতিটি জেলাতেই এখন কেন্দ্রীয় বাহিনী রয়েছে।
প্রথম দফার ভোটে কোচবিহারের নিরাপত্তা আঁটোসাটো করতে বাকি দু’টি আসনের তুলনায় সেখানে বেশি সংখ্যায় পুলিশ এবং কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা হচ্ছে। কমিশন সূত্রের খবর, কোচবিহারের মধ্যে দিনহাটা এলাকাটিকে বাড়তি সংবেদনশীল ধরে প্রস্তুতি নিচ্ছে কমিশন। গত বিধানসভা ভোটে কোচবিহারের শীতলখুচিতে কেন্দ্রীয় বাহিনীর গুলিতে চারজনের মৃত্যু হয়।
মুর্শিদাবাদ রেঞ্জের ডিআইজি মুকেশকে সরিয়ে সেখানে ২০০৭ ব্যাচের আইপিএস সৈয়দ ওয়াকার রাজাকে বেছে নিয়েছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন। কমিশনের নির্দেশে মুকেশকে পাঠাতে হচ্ছে নির্বাচনের সঙ্গে যুক্ত নয় এমন দায়িত্বে। পাশাপাশি, কলকাতার বদলে জেলায় থেকেই ভোটে নজরদারি করতে চাইছেন রাজ্যে নিযুক্ত বিশেষ পুলিশ পর্যবেক্ষক। দু-একদিনের মধ্যেই কোচবিহারে পৌঁছে যাওয়ার কথা তাঁর। সেই ভোট মিটলেই দ্বিতীয় দফার ভোটের নজরদারিতে কাজ শুরু করবেন তিনি। প্রসঙ্গত, ২৬ এপ্রিল দ্বিতীয় দফায় ভোট হবে দার্জিলিং, রায়গঞ্জ এবং বালুরঘাটে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy