জাতীয় নির্বাচন কমিশন। — ফাইল চিত্র।
রদবদল নিয়ে মুখ্যসচিব ও জেলাশাসকদের লিখিত বার্তা পাঠিয়ে মঙ্গলবারের জাতীয় নির্বাচন কমিশন জানতে চেয়েছে, ভোটের কাজের সঙ্গে যুক্ত আধিকারিকদের রদবদল বিধি মেনে হয়েছে কি না। রাজ্যের রিপোর্টও তলব করেছে কমিশন।
২৪ ফেব্রুয়ারি কমিশন জানায়, এমন লোকসভা কেন্দ্র রয়েছে, যা দু’টিজেলায় বিভক্ত। নিয়মের ‘ফাঁক’ গলেঅনেককে খাতায়-কলমে পাশের জেলায় বদলি করা হয়েছে ঠিকই, কিন্তুবাস্তবে তাতে কোনও অফিসার রয়ে গিয়েছেন একই লোকসভা কেন্দ্রের মধ্যে। এই বদলি যে গ্রহণযোগ্য হবে না, তা জানিয়ে বহু আমলাকে বদলির কথামনে করিয়েছে কমিশন। পশ্চিমবঙ্গে এর প্রভাব হাওড়া, হুগলি, পূর্ব বর্ধমান, বীরভূমে পড়তে পারে বলেমনে করা হচ্ছে। বেশি প্রভাব পড়বে পুলিশ কর্তাদের রদবদলের উপরে। তবে বিশেষজ্ঞদের একাংশের ব্যাখ্যা, অনেক রাজ্যে জেলার আয়তন ছোট হওয়ার কারণে একটি লোকসভা কেন্দ্রদু’টি জেলার মধ্যে বিভক্ত হতে পারে। সে ক্ষেত্রে কোনও জেলাশাসক বা ভোটের সঙ্গে যুক্ত কোনও অফিসার শুধু ওই দু’টি জেলার মধ্যে কোনও একটিতে বদলি হলে তা কমিশনের বিচারে ‘অন্যায্য’ বলতে চাওয়া হয়েছে কি না, সেই প্রশ্নও থেকে যায়।
১ মার্চের মধ্যে রাজ্যে একশো ও৭ মার্চের মধ্যে আরও ৫০ কোম্পানি বাহিনী চলে আসার কথা। তাদের মোতায়েন নিয়ে পরিকল্পনা তৈরিতেআজ, বুধবার মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের (সিইও) কার্যালয়ের বৈঠকে থাকার কথা সিআরপিএফ ও রাজ্য পুলিশের নোডাল অফিসারের। ওই বৈঠকের পরেই আলাদা করে দুই ২৪ পরগনা ও কলকাতা উত্তর ও দক্ষিণের সঙ্গে আলোচনা করবেন সিইও আরিজ় আফতাব। অনুমান, সন্দেশখালির কথা মাথায় রেখে প্রথম আসা বাহিনীর বেশির ভাগটাই ওই দুই জেলায় ভাগ করে দেওয়া হবে।
এ দিনই ইডি-আয়কর-সহ মোট ২২টি কেন্দ্রীয় সংস্থার সঙ্গে বৈঠককরার কথা রয়েছে সিইও দফতরের। স্কুল ও কলেজের পড়ুয়াদের নির্বাচন নিয়ে সচেতন করতে শিক্ষা মন্ত্রকের সঙ্গে সমঝোতা পত্র সই করেছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy