—প্রতীকী ছবি।
রাহুল গান্ধীর চাপ সত্ত্বেও কংগ্রেসের প্রবীণ নেতারা বিজেপি শাসিত রাজ্যে লোকসভা নির্বাচনের লড়াইয়ে নেমে হাত পোড়াতে চাইলেন না।
কংগ্রেস আজ দ্বিতীয় দফায় প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করেছে। প্রথম প্রার্থী তালিকায় দেখা গিয়েছিল, ছত্তীসগঢ়ের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ভূপেশ বঘেল থেকে এআইসিসি-র সাধারণ সম্পাদক (সংগঠন) কে সি বেণুগোপাল ভোটে লড়ছেন। কিন্তু দ্বিতীয় প্রার্থী তালিকা প্রকাশের পরে দেখা গেল, কমল নাথ, দিগ্বিজয় সিংহ, অশোক গহলৌত, সচিন পাইলটের মতো ‘হেভিওয়েট’ নেতারা ভোট ময়দানে নামতে নারাজ। তবে অন্য দল থেকে কংগ্রেসে আসা অনেককেই প্রার্থী করা হয়েছে।
আজ কংগ্রেস ৪৩ জন প্রার্থীর নাম ঘোষণা করে। প্রথম প্রার্থী তালিকায় বর্তমান সাংসদদের মধ্যে এক মাত্র কেরলের টি এন প্রতাপনকে বাদ দেওয়া হয়েছিল। আজ তাঁকে কেরলের প্রদেশ কংগ্রেসের কার্যকরী সভাপতি করা হয়েছে। আজকের তালিকা থেকে বাদ পড়েছেন অসমের বরপেটার সাংসদ আব্দুল খালেক। দমন ও দিউয়ের প্রদেশ সভাপতি কেতন পটেল বলেছিলেন, সেখান থেকে প্রিয়ঙ্কা গান্ধী বঢরাকে প্রার্থী করা হতে পারে। সেখান থেকে কেতনকেই প্রার্থী করা হয়েছে। বিজেপি ছেড়ে গত কালই কংগ্রেসে যোগ দেওয়া রাহুল কাসওয়ান তাঁর পুরনো আসন চুরু থেকে প্রার্থী হয়েছেন।
দল গহলৌতকে ভোট ময়দানে নামাতে চাইলেও তিনি রাজি হননি। সচিন, জিতেন্দ্র সিংহও প্রার্থী হতে চান না বলে সূত্রের খবর। গত বার হেরে গেলেও অশোক-পুত্র বৈভবকে ফের প্রার্থী করা হয়েছে। কমল নাথের ছেলে সাংসদ নকুল ছিন্দওয়াড়া থেকেই ফের প্রার্থী। গৌরব গগৈ, যোগেন্দ্র মাকওয়ানা, ব্রিজেন্দ্র ওলা-র মতো পুরনো নেতাদের ছেলেরাও প্রার্থী হয়েছেন। কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খড়্গের নামও কর্নাটকের কালাবুর্গী আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে উঠেছিল। প্রবীণ নেতারা পিছিয়ে যাচ্ছেন কি না, জবাবে খড়্গে বলেন, ‘‘পিছিয়ে যাচ্ছি না। আমার বয়স ৮৩। সাংবাদিকরা ৬৫-তেই অবসর নিয়ে নেন। কর্মীরা বললে অবশ্যই লড়ব। কখনও সামনে থাকি, কখনও পিছনে। আমাদের কাছে একই আসনে ১০ জন প্রার্থী হতে চাইছে।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy