২১ জানুয়ারি ধর্মতলায় পুলিশ এবং আইএসএফ কর্মীদের মধ্যে খণ্ডযুদ্ধের পরিস্থিতি তৈরি হয়। তার জের এখনও চলছে। নিজস্ব চিত্র।
আইএসএফ বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকির নিঃশর্ত মু্ক্তির দাবিতে আগামী সোমবার ভাঙড়ে প্রতিবাদ মিছিল করার পরিকল্পনা করেছিল সিপিএম। কিন্তু প্রশাসনের তরফে মিছিল করার অনুমতি দেওয়া হল না। অন্য দিকে, গত ২১ জানুয়ারি ধর্মতলায় পুলিশের সঙ্গে আইএসএফ কর্মীদের খণ্ডযুদ্ধের ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে নওশাদের দলের আরও এক কর্মীকে গ্রেফতার করল পুলিশ। শুক্রবার গভীর রাতে কলকাতা পুলিশের একটি দল কাশীপুর থানায় আসে। সে দিনের ঘটনার ভিডিয়ো ফুটেজ খতিয়ে দেখে গ্রেফতার করা হয় মাঝেরহাট এলাকার বাসিন্দা আরাবুল মোল্লাকে। সব মিলিয়ে, ভাঙড় এখনও থমথমে।আইএসএফ বিধায়ক নওশাদের নিঃশর্ত মু্ক্তির দাবিতে আগামী সোমবার ভাঙড়ে প্রতিবাদ মিছিল করার পরিকল্পনা করেছিল সিপিএম। কিন্তু প্রশাসনের তরফে মিছিল করার অনুমতি দেওয়া হল না। অন্য দিকে, গত ২১ জানুয়ারি ধর্মতলায় পুলিশের সঙ্গে আইএসএফ কর্মীদের খণ্ডযুদ্ধের ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে নওশাদ সিদ্দিকির দলের আরও এক কর্মীকে গ্রেফতার করল পুলিশ। শুক্রবার গভীর রাতে কলকাতা পুলিশের একটি দল কাশীপুর থানায় আসে। সে দিনের ঘটনার ভিডিয়ো ফুটেজ খতিয়ে দেখে গ্রেফতার করা হয় মাঝেরহাট এলাকার বাসিন্দা আরাবুল মোল্লাকে। সব মিলিয়ে, ভাঙড় এখনও থমথমে।
মিছিলের অনুমতি না দেওয়ার জন্য শাসকদল তৃণমূলকে দুষেছে সিপিএম। জেলা কমিটির সদস্য রশিদ গাজি এই প্রসঙ্গে জানান, ভাঙড়ের ঘটকপুকুর চৌমাথা থেকে কাঠালিয়া চৌমাথা পর্যন্ত মিছিল করার জন্য প্রশাসনের কাছে প্রয়োজনীয় অনুমতি চেয়েছিল তারা। নওশাদের নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে হওয়া এই মিছিলে নেতৃত্ব দেওয়ার কথা ছিল দলের রাজ্য সম্পাদক মহম্মদ সেলিম এবং রাজ্যসভার সাংসদ বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্যের। কিন্তু মিছিলের অনুমতি দেয়নি ভাঙড় থানার পুলিশ। সিপিএমের তরফে জানানো হয়েছে, পুলিশ এলাকায় ১৪৪ ধারা জারির কথা বলে মিছিলের অনুমতি দেয়নি। শাসকদলই প্রশাসনকে দিয়ে এই কাজ করিয়েছে বলে অভিযোগ তাদের।