—প্রতীকী ছবি।
এক দিকে ডোনাল্ড ট্রাম্প, অন্য দিকে কমলা হ্যারিস। কিন্তু আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে কোনও প্রার্থীকেই পছন্দ হল না ২৬ বছর বয়সি তরুণের। তাই কাউকেই ভোট দেবেন না বলে সিদ্ধান্ত নেন তিনি। তা শুনে তরুণের উপর খেপে গেলেন তাঁর বাগ্দত্তা। ভোট না দিলে তিনি নাকি তরুণের সঙ্গে বিয়ে ভেঙে দেবেন। বাগ্দত্তকে চূড়ান্ত সময়সীমায় বাঁধার পরিকল্পনা করেছেন তরুণী। রেডিটে এই প্রসঙ্গে নেটব্যবহারকারীদের কাছে পরামর্শও চেয়েছেন তিনি।
তরুণী জানান, তিনি ফ্লরিডার বাসিন্দা। চার মাস পর বাগ্দান হওয়ার কথা তাঁর। তাঁর বাগ্দত্তও থাকেন আমেরিকায়। কিন্তু আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভোট দিতে চাননি ওই তরুণ। তা নিয়েই আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন তরুণী। তিনি লিখেছেন, ‘‘চার মাস পর আমার আংটিবদলের অনুষ্ঠান। কিন্তু যার সঙ্গে সারা জীবন কাটানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছি, সে ভোট দিতে চায় না। অথচ আমাদের দু’জনের রাজনৈতিক মতাদর্শ একই। আমি সত্যিই খুব অবাক হচ্ছি। ওর নাকি কোনও প্রার্থীকেই পছন্দ নয়। তাই ভোট দেবে না। আমার তো এ বার নিজের সম্পর্ক নিয়েও প্রশ্ন তৈরি হতে শুরু করেছে। যে ভোট দিতে চায় না তাকে বিয়ে করব কী ভাবে? আমি ভাবছি ওকে চূড়ান্ত সময়সীমার মধ্যে ফেলি। ও যদি ভোট না দেয়, তা হলে আমি বিয়েই ভেঙে দেব। ভোট নিয়ে ওর উদাসীনতা দেখে ভাল লাগছে না আমার। আমি কি ভুল সিদ্ধান্ত নিচ্ছি?’’
My (26f) fiance (26m) isn’t planning on voting for the US Presidential elections. I am having a moral crisis. Is ending our engagement over this dramatic?
byu/throwawaysadfaceidk inrelationship_advice
তবে সদ্য শেষ হওয়া আমেরিকার নির্বাচনে ওই তরুণ শেষ পর্যন্ত ভোট দিয়েছেন কি না, সে বিষয়ে কিছু জানা যায়নি।