—প্রতীকী ছবি।
সময়ে-অসময়ে কেনাকাটি করতে কি সর্ব ক্ষণ বাজারে ছোটা যায়? তাই অনলাইন সংস্থার উপরই ভরসা রেখেছেন অনেকে। সেখান থেকে ক্রেতারা যেমন তেল, আটা কিনছেন, ঠিক তেমনই ভরসা করে কিনে ফেলছেন লক্ষ লক্ষ টাকার স্বর্ণমুদ্রা। চলতি বছরে এমনই এক কাণ্ড ঘটিয়েছেন আমদাবাদের এক বাসিন্দা। ধনতেরস উপলক্ষে স্বর্ণমুদ্রা কেনার শখ হয়েছিল তাঁর। তাই বাড়ি বসেই অনলাইন বাজার থেকে ৮ লক্ষ ৩২ হাজার ৩২ টাকার সোনার মুদ্রা কিনে ফেললেন তিনি। বাড়ি বসে বসেই সোনার মুদ্রাগুলি হাতে পেয়ে গেলেন তিনি।
বিক্রি কম হয়নি যৌন সঙ্গম সংক্রান্ত পণ্যেরও। অনলাইন পণ্য বিক্রয়কারী সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, ২০২৪ সালে সারা দেশের মধ্যে বেঙ্গালুরু থেকে সবচেয়ে বেশি কন্ডোম বিক্রি হয়েছে। সংস্থার তরফে প্রতি ১৪০টি অর্ডারের মধ্যে একটি অর্ডার যৌন মিলন সংক্রান্ত পণ্য থাকে।
দীপাবলির মরসুমে ঘরদোর পরিষ্কার করার জন্য বিক্রি হয়েছে ঝাড়ুও। অনলাইন সংস্থা সূত্রে খবর, দীপাবলির সময় এক দিনে প্রায় ৪৫ লক্ষ টাকার ঝাড়ু বিক্রি হয়েছে। এমনকি, মধ্যরাতে ক্রেতারা অনলাইন মাধ্যমে মুখরোচক খাবার বেশি অর্ডার করেন বলে দাবি করেছে সংস্থা।
গবেষণা করে সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, দিল্লি, বেঙ্গালুরু এবং হায়দরাবাদের মতো শহরে রাত ১০টা থেকে ১১টার মধ্যে চিপ্সের প্যাকেট থেকে শুরু করে কোল্ড ড্রিঙ্ক এবং নানা জাতীয় মুচমুচে চটজলদি খাবার অর্ডার করা হয়েছে। ক্রেতারা অর্ডার করেছেন বিভিন্ন ধরনের কন্ডোমও। জানা গিয়েছে, মুম্বইয়ের এক বাসিন্দা তাঁর পোষ্যদের জন্য ১৫ লক্ষ টাকার পণ্য কিনেছেন। বিশাখাপত্তনমের এক বাসিন্দা অনলাইন সংস্থা থেকে ২৭ হাজার ৭৪২ টাকা খরচ করে শুধু খেলনাই কিনেছেন।
সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, সবচেয়ে সস্তা পণ্য কিনে নজির গড়েছেন হায়দরাবাদের এক ব্যক্তি। অনলাইন মাধ্যম থেকে ৩ টাকা মূল্যের পেনসিল কাটার ছুরি কিনেছেন তিনি।