Mia Khalifa

পেশাগত প্রয়োজন না কি অন্য কোনও কারণ, মিয়া খলিফার রোগা হওয়ার নেপথ্যের রহস্য কী?

নিজের চেহারা নিয়ে যে তিনি খুব অখুশি ছিলেন, তা নয়। তবু রাতারাতি ওজন ঝরিয়ে ফেলেছিলেন পর্ন তারকা মিয়া খলিফা। কিসের তাড়া ছিল মিয়ার?

Advertisement
কলকাতা শেষ আপডেট: ২৩ জানুয়ারি ২০২৩ ১৮:৪৯
ওজন কমানোর আগে তাঁকে কেমন দেখতে ছিল, সে ছবি তিনি নিজেই সমাজমাধ্যমে ভাগ করে নিয়েছিলেন।

ওজন কমানোর আগে তাঁকে কেমন দেখতে ছিল, সে ছবি তিনি নিজেই সমাজমাধ্যমে ভাগ করে নিয়েছিলেন। ছবি: সংগৃহীত।

দুষ্টু ছবির দুনিয়ার সঙ্গে বহু দিন যোগাযোগ নেই তাঁর। তবু মিয়া খলিফা সব সময়ই চর্চার কেন্দ্রে। অতীতকে পিছনে ফেলে ফ্যাশন দুনিয়ায় বেশ খ্যাতি পেয়েছেন তিনি। ইনস্টাগ্রামে তাঁর অনুরাগীর সংখ্যা প্রায় তিন কোটি। সমাজমাধ্যমের পাতায় মাঝেমধ্যেই মিয়া ভাগ করেন নিজের হরেক রকম ছবি। কখনও অভিনব কায়দার পোশাক পরে, কখনও আবার পোশাক ছাড়াই ক্যামেরাবন্দি হয়েছেন। তিনি যখন নিজের ছবি অনুরাগীদের সঙ্গে ভাগ করে নেন, তখনই পছন্দচিহ্নের বন্যা বয়ে যায়। মিয়ার নজরকাড়া ফিটনেসে মুগ্ধ নেটদুনিয়া। তবে একটা সময় ছিল, যখন মিয়া তাঁর বাড়তি ওজন নিয়ে চিন্তায় পড়ে গিয়েছিলেন। ওজন কমানোর আগে তাঁকে কেমন দেখতে ছিল, সে ছবি তিনি নিজেই সমাজমাধ্যমে ভাগ করে নিয়েছিলেন। মিয়ার সেই ছবি দেখে সত্যি চিনতে পারেননি তাঁর অনুরাগীরা। অনেকের মনেই প্রশ্ন জেগেছিল, কী ভাবে এত ওজন ঝরালেন তিনি?

Advertisement

মিয়া অবশ্য জানিয়েছিলেন, তাঁর এই পরিবর্তন এক-দু’দিনের পরিশ্রম নয়। দীর্ঘ দিনের কঠোর পরিশ্রমের ফল। সপ্তাহে পাঁচ দিন জিমে গিয়ে ঘাম ঝরাতেন তিনি। সেই সঙ্গে কঠোর ডায়েট তো ছিলই। মিয়া এমনিতে খাদ্যরসিক। খেতে ভালবাসেন তিনি। মিয়ার ধারণা, তাঁর খাদ্যাভ্যাসই ওজন বেড়ে যাওয়ার কারণ। প্রচুর পরিমাণে বাইরের খাবার খেতেন তিনি। তাতেই ওজন বাড়তে থাকে তাঁর। প্রথমে বুঝতে পারেননি, এক ধাক্কায় এই পরিমাণ মেদ জমে যাবে। নিজের চেহারা নিয়ে যে তিনি খুব অখুশি ছিলেন, তা নয়। কিন্তু অতিরিক্ত ওজন বেড়ে যাচ্ছিল বলে, বাইরের খাবার খাওয়াতে ইতি টানতে হয়েছিল তাঁকে। সেই কারণে ওজন কমানোর জন্য উঠেপড়ে লেগেছিলেন। তেল-মশলাদার খাবার খেতে বারণ করেছিলেন পুষ্টিবিদ। ওজন না কমিয়ে এই ধরনের খাবার খাওয়া মিয়ার শরীরের পক্ষে বিপজ্জনক হয়ে উঠতে পারে। সেই কারণেই এমন পরামর্শ ছিল পুষ্টিবিদের। শুধুমাত্র বাইরের খাবার খাওয়ার জন্যেই রোগা হয়েছিলেন মিয়া খলিফা।

আরও পড়ুন
Advertisement