sex

Sexual Health: কন্ডোম না-পসন্দ, নিরোধ ব্যবহারে সকলের শেষে গুজরাতের আমদাবাদ

কন্ডোম ব্যবহারে অনিচ্ছুক অধিকাংশ ভারতীয়। নিরোধ-অনীহায় শীর্ষে আহমেদাবাদ, বলছে সমীক্ষা

Advertisement
নিজস্ব সংবাদদাতা
কলকাতা শেষ আপডেট: ০২ ডিসেম্বর ২০২১ ১৩:০০
প্রতীকী ছবি।

প্রতীকী ছবি। ছবি; সংগৃহীত

কেবল জন্ম নিয়ন্ত্রণই নয়, বিভিন্ন যৌন রোগের সংক্রমণ আটকাতেও প্রাথমিক হাতিয়ার কন্ডোম। অথচ সেই কন্ডোম ব্যবহারেই তীব্র অনীহা ভারতীয়দের। কন্ডোম সহ যে কোনও ধরনের নিরোধ ব্যবহারেই আপত্তি রয়েছে প্রায় ৫৭ শতাংশ ভারতীয়ের। বিশ্ব এড্‌স দিবসে (১ ডিসেম্বর) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় উঠে এল এমনই চাঞ্চল্যকর তথ্য।

Advertisement
প্রতীকী ছবি।

প্রতীকী ছবি। ছবি; সংগৃহীত

ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতা ও যৌন স্বাস্থ্য নিয়ে কাজ করা গুরুগ্রামের একটি জনপ্রিয় সংস্থার দেশব্যাপী এই সমীক্ষায় অংশ নিয়েছিলেন ২৫ হাজারের বেশি মানুষ। মুম্বই, চেন্নাই, দিল্লি, আগরতলা-সহ দেশের অধিকাংশ বড় শহরে চালানো হয়েছিল এই সমীক্ষা। সমীক্ষার তথ্য অনুযায়ী, যে কোনও ধরনের নিরোধ ব্যবহার করতে সবচেয়ে অনীহা গুজরাতের আমদাবাদে, আর সবচেয়ে বেশি আগ্রহ দিল্লিতে।

শুধু কন্ডোম বা অন্য কোনও সুরক্ষা পদ্ধতিই নয়, যৌনতা সম্পর্কিত একাধিক প্রশ্ন করা হয়েছিল সমীক্ষায় অংশগ্রহণ করা ১৯ থেকে ৬০ বছর বয়সি মানুষদের। সমীক্ষার তথ্য অনুযায়ী অতিমারিকালে লকডাউনের সূত্রে একসঙ্গে থাকার সময় বৃদ্ধি পেলেও যৌন মিলনের সময় বাড়েনি অধিকাংশ ক্ষেত্রেই। ৬১.৭ শতাংশ যুগল জানিয়েছেন এমনটাই।

বিভিন্ন ‘ডেটিং অ্যাপ’-এর রমরমা নিয়ে নানা সময় নানা কথা শোনা গেলেও সমীক্ষা কিন্তু বলছে উল্টো কথা। অধিকাংশ মানুষই জানাচ্ছেন যে, তাঁরা খুব একটা আগ্রহী নন এই ব্যাপারে। ৬৪ শতাংশ মানুষ জানিয়েছেন অতিমারিতে তাঁরা এই ধরনের কোনও অ্যাপ ব্যবহার করেননি। তবে অতিমারিতে সেক্স টয়ের ব্যবহার বেড়েছে প্রায় ১৬ শতাংশ। কারণ হিসেবে ব্যবহারকারীরা জানিয়েছেন, অতিমারির একঘেয়েমি দূর করতেই পরীক্ষা নিরীক্ষার দিকে ঝুঁকেছেন তাঁরা।

আরও পড়ুন
Advertisement