বলিরেখা ঠেকাতে কোন খাবারগুলি এড়িয়ে চলবেন? ছবি: সংগৃহীত।
বয়স বাড়লে স্বাভাবিক নিয়মেই ত্বক কুঁচকে যায়। তবে শুধু বয়স বাড়লে নয়, আধুনিক জীবনযাপন, বাইরে দেদার খাওয়াদাওয়া, জল কম খাওয়া, রাত জাগার মতো দৈনন্দিন কিছু অভ্যাসের কারণে অল্পবয়সেও ত্বকে বলিরেখা দেখা দিতে পারে। কম বয়সেই চামড়ায় ভাঁজ পড়ে অনেকেরই। এর ফলে ত্বকের বয়স বেড়ে যায়। অকালবার্ধক্যের আড়ালে চলে যায় ত্বকের স্বাভাবিক লাবণ্য। ত্বকের বয়স ধরে রাখতে বাজারচলতি নানা প্রসাধনী ব্যবহার করেন অনেকেই। তাতে বলিরেখা ঠেকানো যায় না। বলিরেখা আটকাতে খাওয়াদাওয়ায় বদল আনা জরুরি। কয়েকটি খাবার বলিরেখার নেপথ্যে রয়েছে। বলিরেখা ঠেকাতে কোন খাবারগুলি এড়িয়ে চলবেন?
চিনি
ওজন ধরে রাখতে তো বটেই, চিনি খাওয়া কমানো জরুরি বলিরেখার সমস্যা থেকেও দূরে থাকতে। মাত্রাতিরিক্ত চিনি খাওয়ার অভ্যাসে ত্বকে প্রভাব পড়ে। চামড়ার টান টান ভাব চলে যায়। শিথিল হয়ে পড়ে চামড়া। তাই চিনি যত কম খাওয়া যায়, তত ভাল।
ভাজাভুজি
রাস্তায় বেরোলেই এগরোল, মোগলাই, বার্গার খেতে মন চায়। এই খাবারগুলি মুখোরোচক, সন্দেহ নেই। তবে বেশি খেলে আবার বিপদ বাড়তে পারে। ওজন বাড়ে তো বটেইই, এই ধরনের খাবার দেদার খেলে ত্বকেও তার ছাপ পড়ে। বলিরেখার অন্যতম একটি কারণ ভাজাভুজি খাওয়ার অভ্যাস।
কফি
অফিসের চাপ, একের পর এক মিটিং, পাহাড়প্রমাণ কাজ— সব সামলাতে ঘন ঘন কফির কাপে চুমুক দেন অনেকেই। কফিতে থাকা ক্যাফিন ত্বকের বয়স বা়ড়িয়ে দেয়। বেশি কফি খেলে ত্বক শিথিল হয়ে যায়। সারা দিনে ২-৩ কাপের বেশি কফি না খাওয়াই ভাল।