<a>1368331</a>
Fire Cracker

বাজির দোকান বন্ধ, ফুলঝুরি-পটকা কেনা যাবে না অনলাইনেও! দিল্লিতে নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি থাকবে দীপাবলির সময়েও

দূষণ এড়াতে গত কয়েক বছর ধরেই বাজি তৈরি, মজুত, বণ্টন এবং বিক্রির উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হচ্ছে দিল্লিতে। তবে এ বছর অনলাইনে বাজি কেনাকাটা এবং সরবরাহও নিষিদ্ধ করেছে দিল্লি প্রশাসন।

Advertisement
সংবাদ সংস্থা
নয়াদিল্লি শেষ আপডেট: ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২২ ১৪:৪৯
দূষণ ঠেকাতে বাজিতে ‘না’ দিল্লির।

দূষণ ঠেকাতে বাজিতে ‘না’ দিল্লির। ফাইল চিত্র।

দোকান থেকে তো নয়ই, অনলাইনেও বাজি কেনা যাবে না দিল্লিতে।

আর দু’মাসও বাকি নেই দীপাবলির। তার আগে বুধবার দিল্লি প্রশাসন জানিয়ে দিল, আগামী বছর ১ জানুয়ারি পর্যন্ত অনলাইনে বাজি কেনাকাটা এবং অনলাইনে বাজি সরবরাহ করা যাবে না দিল্লিতে।

Advertisement

দূষণ এড়াতে গত বছর থেকেই দিল্লিতে বাজি তৈরি, মজুত, বিক্রি এবং বন্টন নিষিদ্ধ করেছে দিল্লি প্রশাসন। এ বছর তার সঙ্গে জুড়ল এই নতুন নিয়ম। দিল্লির পরিবেশ মন্ত্রী গোপাল রাই একটি বিবৃতি দিয়ে বাজির উপর এই নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা করেছেন।

গোপাল বলেন, ‘‘দিল্লির মানুষকে দূষণের বিপদ থেকে বাঁচাতেই এই পদক্ষেপ। এতে দিল্লিবাসী দীর্ঘমেয়াদে স্বস্তি পাবেন। তাঁদের ভালর জন্যই এই পদক্ষেপ করা হয়েছে।’’

২০২৩ সালের ১ জানুয়ারি পর্যন্ত জারি থাকবে নিষেধাজ্ঞা। কোনও বেআইনি কাজ হচ্ছে কি না তা দেখার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে দিল্লি পুলিশ, ডিপিসিসি এবং রাজস্ব দফতরকে। তারাই এই নিষেধাজ্ঞা যথাযথ ভাবে পালন হচ্ছে কি না সেদিকে নজর রাখবে।

উল্লেখ্য, প্রায় প্রতি বছরই দীপাবলির উৎসব পালনের পর অন্ধকার নামে দিল্লিতে। দূষণের জেরে ধূসর বর্ণের কুয়াশা বা ধোঁয়াশার পরতে ঢেকে যায় রাজধানীর আকাশ। সূর্যের আলোও সেই ধোঁয়াশা পেরিয়ে ঢুকতে পারে না। শীতের শুরুতে ঠান্ডার পাশাপাশি এই দূষণজনিত কুয়াশায় শ্বাসকষ্টের সমস্যা শুরু হয় দিল্লিবাসীর। বন্ধ রাখতে হয় স্কুল-কলেজ-অফিসকাছারি। সে কথা মাথায় রেখেই এই পদক্ষেপ বলে মনে করা হচ্ছে।

আরও পড়ুন
Advertisement