Honey

চিনির বদলে নিয়মিত মধুর ব্যবহার ডায়াবিটিস রোগীদের বিপদ কি বাড়িয়ে দেয়?

রক্তে শর্করা বেড়ে গেলে চিনি বা মিষ্টিজাতীয় খাবার খেতে বারণ করেন চিকিৎসক থেকে পুষ্টিবিদ, সকলেই। কিন্তু চিনির পরিপূরক হিসাবে মধু বা গুড় ব্যবহার কি আদৌ স্বাস্থ্যকর?

Advertisement
নিজস্ব সংবাদদাতা
শেষ আপডেট: ০৪ মার্চ ২০২৩ ১৪:৪৩
Image of honey

অ্যান্টি-অক্সিড্যান্টে সমৃদ্ধ মধু কিন্তু রক্তে ‘খারাপ’ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে আনতে সক্ষম। ছবি- সংগৃহীত

রক্তে শর্করার মাত্রা ওঠানামা করে বিপাকক্রিয়ার ভারসাম্য বিঘ্নিত হলে। চিকিৎসকদের মতে, মূলত কার্বোহাইড্রেট্‌স, ফ্যাট এবং প্রোটিন এই তিনটি মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট্‌স খাবারের মধ্যে বেশি পরিমাণে থাকে। রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে কার্বোহাইড্রেটের উপর রাশ টানতে বলা হয়। রক্তে শর্করা বেড়ে গেলে চিনি বা মিষ্টিজাতীয় খাবার খেতে বারণ করেন চিকিৎসক থেকে পুষ্টিবিদ সকলেই। কিন্তু চিনির পরিপূরক হিসাবে মধু বা গুড় ব্যবহার করেন অনেকে। তা কি আদৌ স্বাস্থ্যকর?

Advertisement
Symbolic Image of honey

মধুতে গ্লুকোজ়ের চেয়ে ফ্রুক্টো‌জ়ের পরিমাণ অনেকটাই বেশি। ছবি- সংগৃহীত

মধু কি ডায়াবিটিস রোগীদের জন্য সত্যিই স্বাস্থ্যকর?

মধুতে গ্লুকোজ়ের চেয়ে ফ্রুক্টো‌জ়ের পরিমাণ অনেকটাই বেশি। আবার এক চামচ চিনিতে যে পরিমাণ কার্বোহাইড্রেট থাকে, ঠিক একই পরিমাণ মধুতে কার্বোহাইড্রেট কিন্তু বেশি। কিন্তু ‘গ্লাইসেমিক ইনডেক্স’-এর দিক থেকে চিনির চেয়ে মধু এগিয়ে রয়েছে। এ ছাড়া বিভিন্ন সমীক্ষা থেকে দেখা গিয়েছে, অ্যান্টি-অক্সিড্যান্টে সমৃদ্ধ মধু কিন্তু রক্তে ‘খারাপ’ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে আনতে সক্ষম। যদিও ডায়াবিটিস রোগীর ক্ষেত্রে মধুর প্রয়োগ কতটা প্রভাব ফেলে, তা নিশ্চিত ভাবে বলতে বিস্তারিত গবেষণা প্রয়োজন।

Advertisement
আরও পড়ুন