এই সিরিজের হাত ধরেই নাকি পর্দায় পা রাখতে চলেছেন কলকাতা শহরের প্রথম সারির মডেল মুনমুন রায়। পরিচালক নিজে ফোনে অধরা। মুখে কুলুপ এঁটেছেন সৃজিতের ‘ফেলুদা’ টোটা রায়চৌধুরীও। তবে ইন্ডাস্ট্রির খবর, একাধিক বড় সংস্থার বিজ্ঞাপনে, মডেল হিসেবে দেখা গিয়েছে মুনমুনকে।
সৃজিতের ছবিতে নতুন মুখ মুনমুন।
শৈল শহরে কতটা জমে গিয়েছিল ‘দার্জিলিং জমজমাট’ সিরিজের শ্যুট? আনন্দবাজার অনলাইন জানতে পেরেছে, এই সিরিজের হাত ধরেই নাকি পর্দায় পা রাখতে চলেছেন কলকাতা শহরের প্রথম সারির মডেল মুনমুন রায়। সেই ছবিও প্রকাশ্যে।
পরিচালক ফোনে অধরা। মুখে কুলুপ সৃজিতের ‘ফেলুদা’ টোটা রায়চৌধুরীরও। তবে ইন্ডাস্ট্রির খবর, একাধিক বড় সংস্থার বিজ্ঞাপনে, মডেল দুনিয়ার র্যাম্পে নাকি হাঁটতে দেখা গিয়েছে মুনমুনকে। তিনিই সৃজিতের নবতম আবিষ্কার। আপাতত এসভিএফ প্রযোজনা সংস্থার সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধেছেন। টোটা ছাড়াও তাঁর দুই শাগরেদ তোপসে এবং লালমোহন গঙ্গোপাধ্যায় যথাক্রমে কল্পন মিত্র, অনির্বাণ চক্রবর্তীও উপস্থিত ছিলেন দার্জিলিং-এ। এ ছাড়াও গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে দেখা যাবে বরুণ চন্দ, রাহুল অরুণোদয় বন্দ্যোপাধ্যায়, সাহেব ভট্টাচার্যকে।
প্রথমে নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে শ্যুটিং। তার পর ২০ মার্চ ‘টিম ফেলুদা’কে নিয়ে দার্জিলিংয়ে রওনা দেন পরিচালক। শুক্রবার শেষ হয়েছে সিরিজের শ্যুট। সে কথা জানিয়ে পরিচালকের খুনসুটি, ‘আমরা সব কিছু ঠিকঠাক ভাবে করার চেষ্টা করেছি। কাঠি দিয়ে প্রতি দিন চিনে খাবার খাওয়ারও চেষ্টা করেছি। আর খাবার দাবারের দায়িত্বে বরাবরের মতোই আমিই ছিলাম। এই দায়িত্ব বেশ খুশি মনেই পালন করি।’ র্যাপ আর সেলফিতেও দেখা গিয়েছে মুনমুনকে।