Suresh Jindal

৮০ বছর বয়সে চলে গেলেন সত্যজিতের ছবির প্রযোজক

সত্যজিৎ রায়ের সঙ্গে কাজের অভিজ্ঞতা তাঁর জীবন বদলে দিয়েছিল। মামুলি প্রযোজক থেকে সুরেশ হয়েছিলেন সমান্তরাল ছবির পথপ্রদর্শক। লেখক।

Advertisement
সংবাদ সংস্থা
মুম্বই শেষ আপডেট: ২৫ নভেম্বর ২০২২ ০৮:০০
সত্যজিতের সঙ্গে কাজের অভিজ্ঞতা নিয়ে একটি বইও লিখেছিলেন সুরেশ, যার নাম ‘মাই অ্যাডভেঞ্চার্স উইথ সত্যজিৎ রায়: মেকিং অফ শতরঞ্জ কে খিলাড়ি’।

সত্যজিতের সঙ্গে কাজের অভিজ্ঞতা নিয়ে একটি বইও লিখেছিলেন সুরেশ, যার নাম ‘মাই অ্যাডভেঞ্চার্স উইথ সত্যজিৎ রায়: মেকিং অফ শতরঞ্জ কে খিলাড়ি’। ফাইল চিত্র

প্রয়াত বর্ষীয়ান পরিচালক তথা প্রযোজক সুরেশ জিন্দল। শুক্রবার রাত দুটো নাগাদ দিল্লির লোদি শ্মশানে তাঁর শেষকৃত্য সম্পন্ন হয়। বয়স হয়েছিল ৮০ বছর।

পরিবার সূত্রে খবর, দীর্ঘ অসুস্থতায় শয্যাশায়ী ছিলেন সুরেশ। নয়া দিল্লির এক হাসপাতালে গত এক মাসেরও বেশি সময় ধরে চিকিৎসা চলেছে তাঁর। তবু শেষরক্ষা হয়নি। একে একে শরীরের সব অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ বিকল হয়ে পড়ে পরিচালকের।

Advertisement

দেশে সমান্তরাল ধারার ছবির বিবর্তনে বড় ভূমিকা ছিল সুরেশের। ‘রজনীগন্ধা’ (১৯৭৪), ‘কথা’ (১৯৮২) এবং সত্যজিৎ রায়ের ছবি ‘শতরঞ্জ কে খিলাড়ি’র (১৯৭৭) মতো ছবির প্রযোজক ছিলেন তিনি। সত্যজিতের সঙ্গে কাজের অভিজ্ঞতা নিয়ে একটি বইও লিখেছিলেন, যার নাম ‘মাই অ্যাডভেঞ্চার্স উইথ সত্যজিৎ রায়: মেকিং অফ শতরঞ্জ কে খিলাড়ি’। সত্যজিতের মতো বাঙালি পরিচালকের সঙ্গে কাজ করাই ছিল সুরেশের জীবনের গুরুত্বপূর্ণ সুখস্মৃতি। সেই অভিজ্ঞতা তাঁর জীবন বদলে দিয়েছিল বলে জানান।

দীর্ঘ অসুস্থতায় শয্যাশায়ী ছিলেন সুরেশ। নয়া দিল্লির এক হাসপাতালে গত এক মাসেরও বেশি সময় ধরে চিকিৎসা চলেছে তাঁর।

দীর্ঘ অসুস্থতায় শয্যাশায়ী ছিলেন সুরেশ। নয়া দিল্লির এক হাসপাতালে গত এক মাসেরও বেশি সময় ধরে চিকিৎসা চলেছে তাঁর। ফাইল চিত্র

শুক্রবার সুরেশের মৃত্যুতে শোকপ্রকাশ করে পরিবার। এক প্রিয়জন বলেন, “আমাদের হৃদয়ে থেকে যাবেন সুরেশ। চিরতরে...।”

আরও পড়ুন
Advertisement