তৈমুরের সঙ্গে সারা
মা অসুস্থ। তাই দূরে। তাঁর জায়গা কে নিতে পারে? বাড়ির বড় মেয়ে। সেই কাজটিই করলেন সারা আলি খান। করোনার কারণে করিনা কপূর খান স্বেচ্ছাবন্দি। বড় ছেলে তৈমুর আলি খানের পাঁচ বছরের জন্মদিনে তিনি নেই! তাঁর আদরের টিমটিম-এর মনখারাপ হওয়াই স্বাভাবিক। কিন্তু হতে দেননি ভাইয়ের বড় দিদি। সারা নিজে পছন্দ করে চকোলেট কেক কিনে এনেছেন। তার পরে বাবা সইফ আলি খান এবং ভাইকে নিয়ে কেটেওছেন সেই কেক। দিদির কাণ্ডকারখানায় ঘরোয়া পোশাকে ছোট্ট তৈমুর আহ্লাদে আটখানা!
বাবা-ভাইকে নিয়ে উদযাপনের বিকেল ফ্রেমবন্দি করতে ভোলেননি সারা। সেই ছবি তিনি ইনস্টাগ্রামে দিতেই লক্ষ অনুরাগী শুভেচ্ছা, আশীর্বাদ জানিয়েছেন দিদি আর তার খুদে ভাইকে। সারা-তৈমুরের উদযাপনে সাদা পাজামা-পাঞ্জাবিতে দেখা গিয়েছে সইফকেও।
তিন জনে মিলে মহানন্দে কেক কেটেছেন। কেক কাটার ছুরি যদিও কুট্টি ভাইয়ের হাতে ছাড়তে ভরসা পাননি দিদি। কেক কেটেছেন তিনি নিজেই। একই সঙ্গে পরম মমতায় ধরে রেখেছিলেন ভাইয়ের হাত। একটি দিনের জন্য যেন করিনার ছায়া হয়ে উঠেছিলেন সারা আলি খান! দিদিরা তো আসলে মায়ের মতোই!