farah khan

বলিউডের কে সাহায্য না করলে বাবার শ্রাদ্ধই হত না, ছ’বছর ভাঁড়ারঘরে কাটিয়েছিলেন ফারহা

ফারহা খান এবং সাজিদ খান বলিপাড়ার দুই জনপ্রিয় নাম। বিখ্যাত কোরিগ্রাফার ফারহা। কিছু দিন আগে অবশ্য ব্যক্তিগত কারণে চর্চায় ছিলেন সাজিদ। কিন্তু তাঁদের ছোটবেলাটা মোটেই সহজ ছিল না।

Advertisement
সংবাদ সংস্থা
মুম্বই শেষ আপডেট: ১০ জানুয়ারি ২০২৩ ১৯:০৩
রিয়্যালিটি শোয়ের মঞ্চে এসে পুরনো দিনে ফিরে গেলেন ফারহা।

রিয়্যালিটি শোয়ের মঞ্চে এসে পুরনো দিনে ফিরে গেলেন ফারহা। ছবি: সংগৃহীত।

ফারহা খান, এই মুহূর্তে বলিপাড়ার অন্যতম চর্চিত কোরিওগ্রাফার। পরিচালক হিসাবেও তাঁর জনপ্রিয়তা কম নয়। শাহরুখ খানের ঘনিষ্ঠদের মধ্যে ফারহা অন্যতম। কিন্তু তাঁর ছোটবেলাটা একদমই সহজ ছিল না। প্রচুর ঝড় বয়ে গিয়েছে তাঁর জীবনে। খুবই কষ্টের মধ্যে বড় হতে হয়েছে ফারহা এবং তাঁর ভাই সাজিদ খানকে।

কিছু দিন আগে একটি নাচের রিয়্যালিটি শোয়ের মঞ্চে এসে সেই পুরনো দিনে ফিরে গেলেন। বলতে বলতে কেঁদে ফেললেন ফারহা। তিনি বলেন, “মাত্র ১৮ বছর বয়সেই আমরা আমার বাবাকে হারাই। আর সাজিদের বয়স ছিল মাত্র ১৪। বাবা যখন মারা যান, তখন আমাদের হাতে ছিল মাত্র ৩০ টাকা। আমি আর ভাই বড় হয়েছি ভাঁড়ারঘরের মতো একটি ঘরে। এক আত্মীয়ের বাড়ির ভাঁড়ারঘরে প্রায় ৬ বছর কাটিয়েছিলাম আমরা।”

Advertisement

বর্তমানে ফারহা যথেষ্ট জনপ্রিয়। ‘বিগ বস্‌ ১৬’-এ যোগ দেওয়ার পর চর্চায় উঠে এসেছন সাজিদও। তবে ফারহা এবং সাজিদ দুজনেই কৃতজ্ঞ সলমন খানের পরিবারের কাছে। তাঁদের অসময়ে অর্থ দিয়ে সাহায্য করেছিলেম সলমনের বাবা সেলিম খান। সেই সময় তিনি টাকা দিয়েছিলেন বলেই ফারহা এবং সাজিদ তাঁদের বাবার শেষকৃত্য সম্পন্ন করেন।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
আরও পড়ুন
Advertisement