বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়। ছবি: সংগৃহীত।
উদ্ভিদবিদ্যা কিংবা প্রাণীবিদ্যায় স্নাতক হয়েছেন? মিলবে রিমোট সেন্সিং অ্যান্ড জিয়োগ্রাফিক্যাল ইনফরমেশন সিস্টেম নিয়ে স্নাতকোত্তর স্তরে পড়ার সুযোগ। বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সংশ্লিষ্ট বিভাগে ভর্তি প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। এ ছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা এবং বিজ্ঞান শাখার অন্যান্য বিষয় নিয়ে স্নাতকোত্তর স্তরে পড়ার সুযোগ পাবেন স্নাতকরা।
সেই সমস্ত বিষয়গুলি হল— বাংলা, ইংরেজি, ইতিহাস, দর্শন, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, সংস্কৃত, সাঁওতালি, হিন্দি, ইকোনমিক্স, সোশিয়োলজি, বাণিজ্য, লাইব্রেরি অ্যান্ড ইনফরমেশন সায়েন্স, নৃতত্ত্ব, অ্যাপ্লায়েড ম্যাথামেটিক্স, উদ্ভিদবিদ্যা, রসায়ন, ভূগোল, পদার্থবিদ্যা, হিউম্যান ফিজ়িয়োলজি, প্রাণীবিদ্যা, কম্পিউটার সায়েন্স, বায়ো-মেডিক্যাল ল্যাবরেটরি সায়েন্স অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট, ক্লিনিক্যাল নিউট্রিশন অ্যান্ড ডায়েটেটিক্স, ফিশারিজ় সায়েন্স, মাইক্রোবায়োলজি, ইলেক্ট্রনিক্স, বিজ়নেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন এবং কম্পিউটার অ্যাপ্লিকেশন।
উল্লিখিত বিভাগে ভর্তি হওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট বিষয়ে স্নাতকরা আবেদন করতে পারবেন। স্নাতক স্তরে তাঁদের ৫০ শতাংশ কিংবা তার বেশি নম্বর থাকা প্রয়োজন। কম্পিউটার অ্যাপ্লিকেশনের ক্ষেত্রে ওয়েস্ট বেঙ্গল জয়েন্ট এন্ট্রান্স এগজ়াম ফর মাস্টার ইন কম্পিউটার অ্যাপ্লিকেশনের ২০২৪-র র্যাঙ্ক থাকা প্রয়োজন।
তবে প্রত্যেক আবেদনকারীদের একটি কমন এন্ট্রান্স টেস্ট (সিইটি) দিতে হবে। সেই পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে তৈরি হবে মেধাতালিকা। ওই তালিকা অনুযায়ী, বিভিন্ন বিভাগে ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে। পরীক্ষায় মাল্টিপল চয়েজ় কোয়েশ্চন (এমসিকিউ) প্রশ্ন থাকবে, যার সঠিক উত্তরের জন্য ২ নম্বর দেওয়া হবে এবং ভুল উত্তরের ০.৫ নম্বর কাটা যাবে।
১২ জুলাই থেকে অনলাইনে আবেদন গ্রহণের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। ২৬ জুলাই পর্যন্ত পোর্টালে ফর্ম পূরণের মাধ্যমে সেই আবেদন গ্রহণ করা হবে। কবে, কোথায়, কখন এবং কী ভাবে পরীক্ষা নেওয়া হবে, সেই বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে পরে তথ্য পেশ করা হবে। তাই ওই ওয়েবসাইটে নিয়মিত নজর রাখতে হবে।