মাইক্রোবায়োলজি নিয়ে পড়ার খুঁটিনাটি। প্রতীকী ছবি।
দ্বাদশ শ্রেণিতে যাঁরা বিজ্ঞান নিয়ে পড়েছেন, তাঁদেরই পরবর্তীতে মাইক্রোবায়োলজি নিয়ে পড়ার সুযোগ থাকে। এই প্রতিবেদনে মাক্রোবায়োলজি নিয়ে পড়ার জন্য কোন দিকগুলির উপর নজর দেওয়া ভাল, পড়ার পর চাকরির কী সুযোগ রয়েছে, সেই সব আলোচনা করা হল।
মাইক্রোস্কোপি অ্যান্ড ইন্সট্রুমেন্টেশন, মাইক্রোমলিকিউলার স্ট্রাকচার এবং তার বিশ্লেষণ, ইমিউনোলজি, ট্রান্সমিশন-সহ আরও অনেক বিষয়ে বিস্তারিত ভাবে পড়তে হয় মাইক্রোবায়োলজির স্নাতক স্তরে।
মাইক্রোবায়োলজি নিয়ে পড়ার যোগ্যতা:
কোনও স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান থেকে বিজ্ঞান ( পদার্থবিদ্যা, রসায়ন, জীববিজ্ঞান) বিভাগে ন্যূনতম ৫০ শতাংশ নম্বর নিয়ে পাশ করতে হয়। দ্বাদশ শ্রেণি পাশের পর স্নাতক কোর্সে ভর্তি হওয়ার জন্য বিভিন্ন কলেজ প্রবেশিকা পরীক্ষা আয়োজন করে থাকে। সেই পরীক্ষায় পাশ করে মাইক্রোবায়োলজির স্নাতক স্তরের কোর্সে ভর্তি হতে হয়।
মাইক্রোবায়োলজি নিয়ে বিএসসি রাজ্যের যে কলেজগুলিতে পড়ানো হয়--
এ ছাড়াও আরও অনেক বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে, যেখানে মাইক্রোবায়োলজি নিয়ে স্নাতক স্তরে পড়ার সুযোগ থাকে।
মাইক্রোবায়োলজি নিয়ে স্নাতকোত্তর কী ভাবে পড়বেন?
মাইক্রোবায়োলজি, প্রাণিবিদ্যা বা উদ্ভিদবিদ্যায় অনার্স-সহ স্নাতক হওয়া প্রয়োজন। এই বিষয়ে স্নাতকোত্তর বা পিএইচডি করার জন্য বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান নিজস্ব প্রবেশিকা পরীক্ষার আয়োজন করে থাকে। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়, সেন্ট জেভিয়ার্স, আইআইটি খড়গপুর, জওহরলাল ইনস্টিটিউট অফ পোস্ট গ্র্যাজুয়েট এডুকেশন অ্যান্ড রিসার্চ প্রতিষ্ঠানে এই বিষয়ে স্নাতকোত্তর স্তরে পড়ার সুযোগ রয়েছে।
মাইক্রবায়োলজি পড়ার পর কাজের কী সুযোগ রয়েছে?
বায়োমেডিক্যাল সায়েন্টিস্ট, ফুড টেকনোলজিস্ট, ফার্মাকোলজিস্ট, ভেটেরনারি মাইক্রোবায়োলজিস্ট, ইন্ডাস্ট্রিয়াল মাইক্রোবায়োলজিস্ট-সহ আরও অনেক ক্ষেত্র রয়েছে, যেখানে এই বিষয়ে নিয়ে পড়ার পর কাজের সুযোগ রয়েছে।