অনিশ্চয়তার শুরু। —প্রতীকী চিত্র।
শেয়ার বাজার ২০২৪ সালটা শেষ করল অনিশ্চয়তাকে সঙ্গী করে। ২০২৫ সালের শুরুটা মোটামুটি সন্তোষজনক হলেও সেই অনিশ্চয়তা কিন্তু পিছু ছাড়েনি।
গত সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ভারতীয় শেয়ার বাজারের দুই সূচক উঠছিল তেড়েফুড়ে। সে মাসের ২৬ তারিখ সেনসেক্স ৮৫,৮৩৬ পয়েন্টে পৌঁছে যায়। যা এখনও পর্যন্ত সর্বোচ্চ। অনিশ্চয়তার শুরু এর পর থেকে। টানা পড়তে পড়তে ৭৮,১৩৯ পয়েন্টে বছর শেষ করল সূচকটি। সারা বছরে উঠল ৫৮৯৯ পয়েন্ট বা ৮.১৭%। তবে এই রিটার্নে শেয়ারের লগ্নিকারীরা সন্তুষ্ট হতে পারেন না। তাঁদের আশা অন্তত ১২%-১৫% উত্থান। নতুন বছরের প্রথম দু’দিনে সেনসেক্স লাফাল ১৮০৪ পয়েন্ট। তবে শুক্রবার ফের ৭২১ পয়েন্ট নেমে দৌড় শেষ করল ৭৯,২২৩ অঙ্কে।
মূলত যে সমস্ত কারণে শক্তিশালী বাজার ক্রমশ দুর্বল হয়ে পড়েছিল, সেগুলির মধ্যে রয়েছে—
এ দিকে, বিদেশি পোর্টফোলিয়ো লগ্নিকারীরা ভারতের বাজারে নাগাড়ে শেয়ার বিক্রি করলেও নতুন ইসুর বাজারে কিন্তু তারা ঢেলে লগ্নি করে চলেছে। গত বছর তারা ১.২১ লক্ষ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করলেও নতুন ইসুতে (আইপিও বা কিউআইপি) ঢেলেছে মোট ১.২২ লক্ষ কোটি টাকা। এই পরিসংখ্যান থেকে একটা বিষয় স্পষ্ট যে, লগ্নির গন্তব্য হিসেবে ভারতের আকর্ষণ তাদের কাছে মোটেও কমেনি। বরং বাজারে শেয়ারের দাম অস্বাভাবিক বেড়ে যাওয়ায় গত তিন মাসে সুযোগ বুঝে মুনাফা ঘরে তুলেছে তারা।
এখন সবার মনে একটাই প্রশ্ন। ২০২৫ সালটা কেমন যাবে? বাজারের নজর যে সমস্ত বিষয়ের উপরে থাকবে সেগুলির মধ্যে রয়েছে—
(মতামত ব্যক্তিগত)