০৭
১৪
এরপর শুরু করলেন সেলাইয়ের কাজ। সেটিও সফল হল না।
০৮
১৪
এরপর কালীপুজোর আগে বাজির দোকান দেন। যদিও তখন তিনি ভেবেছিলেন, এই তাঁর শেষ চেষ্টা।
০৯
১৪
তবে তিনি নিজে তৈরি করেছিলেন গোল গোল ছোট ছোট এক ধরনের বাজি, যাতে আগুন লাগলেই আওয়াজ করে ফেটে যায়। বাজির নাম দিলেন চকোলেট বোমা।
১০
১৪
ব্যাস! সাফল্য কে আটকায়! দ্রুত বুড়িমার চকোলেট বোমার নাম ছড়িয়ে পড়ল চারিদিকে।
১১
১৪
হাল ফেরে সংসারের। আসতে আসতে বুড়িমা ‘ব্র্যান্ড’ হয়ে ওঠে। এই উপার্জন থেকেই হাওড়ার বেলুড়ের পিয়ারিমোহন মুখার্জি স্ট্রিটে তৈরি করেন বাড়ি।
১২
১৪
তবে ১৯৯৬ সালে দেশে শব্দবাজি নিষিদ্ধ হয়ে যাওয়ার পর থেকে বুড়িমা ফায়ারওয়ার্কস্ আর চকোলেট বোমা তৈরি করে না। তার বদলে তৈরি হয় নানারকম আতশবাজি।
১৩
১৪
১৯৯৫ সালে প্রয়াত হন বুড়িমা অন্নপূর্ণা দাস। তাঁর পরবর্তী প্রজন্ম এই ব্যবসাকে আরও এগিয়ে নিয়ে যান।
১৪
১৪
আজও বুড়িমার বাজির খ্যাতি এতটুকুও ম্লান হয়নি। এখনও বহুদূর থেকে মানুষ বেলুড়ে আসেন বুড়িমার আতশবাজি কিনতে। এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ।
(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের
Google News,
X (Twitter),
Facebook,
Youtube,
Threads এবং
Instagram পেজ)