Advertisement

Associate Partner

Style Partner

Associate Partner

Weddings Partner

Food Partner

Maa Kali Rolling Stone Logo

শ্যামা মায়ের লাল জিভ কী ভাবে জায়গা করে নিল বিশ্বের মঞ্চে? জেনে নিন নেপথ্যের ইতিহাস

১৯৬২ সালে লন্ডনে ‘দ্য রোলিং স্টোনস’ প্রথম গঠিত হয় এবং বিশ্বের বৃহত্তম রক ব্যান্ড হয়ে ওঠে। মা কালীর জিভের এই লোগোটির জনপ্রিয়তা এমন পর্যায়ে পৌঁছয় যে, ২০০৮ সালে ভিক্টোরিয়া এবং অ্যালবার্ট মিউজিয়াম পঞ্চাশ হাজার পাউন্ডে আসল শিল্পকর্মটি কিনে নিয়েছিল।

আনন্দ উৎসব ডেস্ক
কলকাতা শেষ আপডেট: ২৯ অক্টোবর ২০২৪ ০২:১৪
Share: Save:
০১ ০৯
পৃথিবী জুড়ে বিখ্যাত রক ব্যান্ড ‘দ্য রোলিং স্টোনস’। গানে সারা বিশ্বকে মাতিয়ে রেখেছে যে প্রথিতযশা ব্যান্ডগুলি, তাদের অন্যতম। কিন্তু কালীপুজোর প্রাক্কালে হঠাৎ ‘দ্য রোলিং স্টোনস’-এর কথা আসছে কেন? আসছে। তার কারণ বাংলার সঙ্গে গভীর যোগাযোগ এই ব্যান্ডের! কিন্তু কী ভাবে?

পৃথিবী জুড়ে বিখ্যাত রক ব্যান্ড ‘দ্য রোলিং স্টোনস’। গানে সারা বিশ্বকে মাতিয়ে রেখেছে যে প্রথিতযশা ব্যান্ডগুলি, তাদের অন্যতম। কিন্তু কালীপুজোর প্রাক্কালে হঠাৎ ‘দ্য রোলিং স্টোনস’-এর কথা আসছে কেন? আসছে। তার কারণ বাংলার সঙ্গে গভীর যোগাযোগ এই ব্যান্ডের! কিন্তু কী ভাবে?

০২ ০৯
বাংলার ঘরের মেয়ে, শ্যামা মায়ের রক্ত খাওয়া জিভ দেখে অনুপ্রাণিত হয়েই এই বিখ্যাত ব্যান্ডের লোগো হয়ে ওঠে সেই ‘লাল জিভ’।

বাংলার ঘরের মেয়ে, শ্যামা মায়ের রক্ত খাওয়া জিভ দেখে অনুপ্রাণিত হয়েই এই বিখ্যাত ব্যান্ডের লোগো হয়ে ওঠে সেই ‘লাল জিভ’।

০৩ ০৯
রক্তবর্ণ ঠোঁট, তার সঙ্গে বেরিয়ে আছে লাল জিভ- ঘরের মেয়ে কালীর এই বিধ্বংসী রূপকেই শ্যামাপুজোয় আরাধনা করা হয়।

রক্তবর্ণ ঠোঁট, তার সঙ্গে বেরিয়ে আছে লাল জিভ- ঘরের মেয়ে কালীর এই বিধ্বংসী রূপকেই শ্যামাপুজোয় আরাধনা করা হয়।

০৪ ০৯
বিশ্বজগত তোলপাড় করা ক্রুদ্ধ কালীর সেই রক্তবর্ণ জিভ হয়ে উঠল পৃথিবী বিখ্যাত ব্যান্ডের লোগো!

বিশ্বজগত তোলপাড় করা ক্রুদ্ধ কালীর সেই রক্তবর্ণ জিভ হয়ে উঠল পৃথিবী বিখ্যাত ব্যান্ডের লোগো!

০৫ ০৯
ব্যান্ডের প্রধান সদস্য মিক জ্যাগার মুম্বইয়ে এসেছিলেন বেশ কিছু বছর আগে। সে সময়ে সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনিই জানিয়েছিলেন, তাঁর ভাই কয়েক বছর আগে এক বার ভারতে এসেছিলেন। ভারত ভ্রমণ শেষে ভাই তাঁকে কিছু বই পড়তে দেন। ১৯৬৯ সালে তখন নিজের ব্যান্ড ‘দ্য রোলিং স্টোনস’-এর জন্য এমন একটি লোগো খুঁজছিলেন তিনি, যা হবে অত্যন্ত আকর্ষণীয়।

ব্যান্ডের প্রধান সদস্য মিক জ্যাগার মুম্বইয়ে এসেছিলেন বেশ কিছু বছর আগে। সে সময়ে সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনিই জানিয়েছিলেন, তাঁর ভাই কয়েক বছর আগে এক বার ভারতে এসেছিলেন। ভারত ভ্রমণ শেষে ভাই তাঁকে কিছু বই পড়তে দেন। ১৯৬৯ সালে তখন নিজের ব্যান্ড ‘দ্য রোলিং স্টোনস’-এর জন্য এমন একটি লোগো খুঁজছিলেন তিনি, যা হবে অত্যন্ত আকর্ষণীয়।

০৬ ০৯
এর পরেই ভাইয়ের দেওয়া বইয়ে মা কালীর জিভের একটি ছবি দেখেছিলেন জ্যাগার। কালবিলম্ব না করে তার পরেই সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছিলেন, রক্তবর্ণা এই জিভই হবে তাঁর ব্যান্ড ‘দ্য রোলিং স্টোনস’-এর লোগো।

এর পরেই ভাইয়ের দেওয়া বইয়ে মা কালীর জিভের একটি ছবি দেখেছিলেন জ্যাগার। কালবিলম্ব না করে তার পরেই সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছিলেন, রক্তবর্ণা এই জিভই হবে তাঁর ব্যান্ড ‘দ্য রোলিং স্টোনস’-এর লোগো।

০৭ ০৯
এর পরে ডিজাইনার ‘জন প্যাশে’ এই লোগোটি ডিজাইন করেন। তার হাত ধরেই বাংলার শ্যামাকালী, শ্যামাসঙ্গীতের গণ্ডি পেরিয়ে বিশ্বের রক মঞ্চের দরবারে জায়গা করে নেয়।

এর পরে ডিজাইনার ‘জন প্যাশে’ এই লোগোটি ডিজাইন করেন। তার হাত ধরেই বাংলার শ্যামাকালী, শ্যামাসঙ্গীতের গণ্ডি পেরিয়ে বিশ্বের রক মঞ্চের দরবারে জায়গা করে নেয়।

০৮ ০৯
১৯৬২ সালে লন্ডনে ‘দ্য রোলিং স্টোনস’ প্রথম গঠিত হয় এবং বিশ্বের বৃহত্তম রক ব্যান্ড হয়ে ওঠে। মা কালীর জিভের এই লোগোটির জনপ্রিয়তা এমন পর্যায়ে পৌঁছয় যে, ২০০৮ সালে ভিক্টোরিয়া এবং অ্যালবার্ট মিউজিয়াম পঞ্চাশ হাজার পাউন্ডে আসল শিল্পকর্মটি কিনে নিয়েছিল।

১৯৬২ সালে লন্ডনে ‘দ্য রোলিং স্টোনস’ প্রথম গঠিত হয় এবং বিশ্বের বৃহত্তম রক ব্যান্ড হয়ে ওঠে। মা কালীর জিভের এই লোগোটির জনপ্রিয়তা এমন পর্যায়ে পৌঁছয় যে, ২০০৮ সালে ভিক্টোরিয়া এবং অ্যালবার্ট মিউজিয়াম পঞ্চাশ হাজার পাউন্ডে আসল শিল্পকর্মটি কিনে নিয়েছিল।

০৯ ০৯
‘দ্য রোলিং স্টোনস’-এর অন্যতম সদস্য ‘জ্যাগার’ ভারতে থাকাকালীন মা কালীর মূর্তি তাঁকে এতটাই প্রভাবিত করেছিল যে, তিনি মা কালীর মূর্তির পাশে দাঁড়িয়ে ছবি তুলে সেটি সোশ্যাল মিডিয়ার ভাগ করে নিয়েছিলেন।

‘দ্য রোলিং স্টোনস’-এর অন্যতম সদস্য ‘জ্যাগার’ ভারতে থাকাকালীন মা কালীর মূর্তি তাঁকে এতটাই প্রভাবিত করেছিল যে, তিনি মা কালীর মূর্তির পাশে দাঁড়িয়ে ছবি তুলে সেটি সোশ্যাল মিডিয়ার ভাগ করে নিয়েছিলেন।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
Follow us on: Save:
Advertisement

Share this article

CLOSE