নিজের বাড়িকে সুন্দর করে সাজিয়ে তুলতে কে না চায়? অথচ সময় আর প্ল্যানিংয়ের বড়ই অভাব। তার সঙ্গে বাজেটও একটা ফ্যাক্টর বটে। অন্দরসজ্জা মানেই অনেক টাকা খরচ হবে এমন ধারণা অনেকেরই। বাড়ির ভিতর সবটা সুন্দর করে না সাজিয়ে আলাদা আলাদা আসবাবপত্র কিনে ঘর সাজিয়ে তোলেন কেউ কেউ। এবং অবশেষে যখন খরচের হিসেব দেখেন, কোথা থেকে যে অনেক টাকা খরচ হয়ে যায় তার তাল খুঁজে পান না। হয়তো আপনি যে টাকা খরচ করেছেন তার অর্ধেক খরচেই সুন্দর ছিমছাম অন্দরসাজ বাড়িতে করে নেওয়া যেত।
অন্দরসজ্জা করতে গেলে সবার আগে নিজেরা একটা প্ল্যানিং করে ফেলুন। বাজেটের কথাটা অবশ্যই মাথায় রাখবেন। আপনার জন্য রইল অন্দরসজ্জার কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস।
প্রচুর অন্দরসজ্জার বই দোকানে পাওয়া যায়, এমনকি শিয়ালদহ স্টেশনের কাছেও পুরনো অন্দরসজ্জার ম্যাগাজিন পাওয়া যায়। সুতরাং কয়েকটি বই কিনে কিছুটা জেনে নেওয়ার কাজটা করে ফেলা দরকার।
প্রচুর অন্দরসজ্জার বই দোকানে পাওয়া যায়, এমনকি শিয়ালদহ স্টেশনের কাছেও পুরনো অন্দরসজ্জার ম্যাগাজিন পাওয়া যায়। সুতরাং কয়েকটি বই কিনে কিছুটা জেনে নেওয়ার কাজটা করে ফেলা দরকার।
আরও পড়ুন: ডিসপ্লে ইউনিট কেনার কথা ভাবছেন? মাথায় রাখুন এই সব টিপস!
সাধারণত আসবাবপত্রের কাজ এখন প্লাইউড দিয়ে হয়। কতটুকু প্লাই লাগতে পারে কাঠের মিস্ত্রিদের সাহায্য নিয়ে সেটা জেনে নিতে হবে। একসঙ্গে বেশি প্লাই অর্ডার করলে ডেলিভারি খরচ কমে। সুতরাং খেপে খেপে নয়, অন্দরসজ্জার কাজ একেবারেই সেরে ফেলা উচিত। তাতে ডেলিভারি খরচ, ওয়েস্টেজ, লেবার কস্টিং অনেকটাই কমে যায়।
প্লাই কেনার জন্য শহরে প্রচুর দোকান আছে। কলকাতা বাদ দিলেও কলকাতার আশেপাশে, দুর্গাপুর, বর্ধমান শহর, আসানসোল, মালদহ, শিলিগুড়ি— এ সমস্ত জায়গায় ভাল মানের প্লাইয়ের কোম্পানির ডিস্ট্রিবিউটর থাকে। মধ্য কলকাতায় প্লাইয়ের প্রচুর বড় বড় দোকান রয়েছে। অন্যান্য এলাকার তুলনায় দাম খানিকটা কম।
সাধারণত আসবাবপত্রের কাজ এখন প্লাইউড দিয়ে হয়। কতটুকু প্লাই লাগতে পারে কাঠের মিস্ত্রিদের সাহায্য নিয়ে সেটা জেনে নিতে হবে। একসঙ্গে বেশি প্লাই অর্ডার করলে ডেলিভারি খরচ কমে। সুতরাং খেপে খেপে নয়, অন্দরসজ্জার কাজ একেবারেই সেরে ফেলা উচিত। তাতে ডেলিভারি খরচ, ওয়েস্টেজ, লেবার কস্টিং অনেকটাই কমে যায়।
প্লাই কেনার জন্য শহরে প্রচুর দোকান আছে। কলকাতা বাদ দিলেও কলকাতার আশেপাশে, দুর্গাপুর, বর্ধমান শহর, আসানসোল, মালদহ, শিলিগুড়ি— এ সমস্ত জায়গায় ভাল মানের প্লাইয়ের কোম্পানির ডিস্ট্রিবিউটর থাকে। মধ্য কলকাতায় প্লাইয়ের প্রচুর বড় বড় দোকান রয়েছে। অন্যান্য এলাকার তুলনায় দাম খানিকটা কম।
আসবাবের বাইরে ল্যামিনেশন, ভিনিয়ার বা স্প্রে পেন্টিং করা যেতে পারে। এ সমস্ত প্লাইয়ের দোকানেই পাওয়া যায়। স্প্রে পেন্টিং করার আলাদা মিস্ত্রি থাকে, যাঁরা পালিশ কিংবা স্প্রে করেন।
কাচ পাওয়া যায় কলকাতার মেট্রো গলিতে আর বড়বাজারে। কাচে এচিং, ব্লাস্টিং সবগুলোই এ সব জায়গায় অত্যন্ত কম দামে করে নেওয়া যায়।
আসবাবপত্রের মোট খরচের প্রায় কুড়ি শতাংশ খরচ হয় হার্ডওয়্যার কিনতে। কলকাতার চাঁদনি চক মার্কেট হার্ডওয়ারের পাইকারি বাজার। এখানে বাইরের থেকে অনেক কম দামেও হার্ডওয়্যার পাওয়া যায়।
লাইট ফিক্সচারের জন্য রয়েছে কলকাতার এজরা মার্কেট। ঠিকঠাক দামে সমস্ত কোম্পানির লাইট বা লাইট ফিক্সচার এখানে পাওয়া যায়।
আসবাবের বাইরে ল্যামিনেশন, ভিনিয়ার বা স্প্রে পেন্টিং করা যেতে পারে। এ সমস্ত প্লাইয়ের দোকানেই পাওয়া যায়। স্প্রে পেন্টিং করার আলাদা মিস্ত্রি থাকে, যাঁরা পালিশ কিংবা স্প্রে করেন।
কাচ পাওয়া যায় কলকাতার মেট্রো গলিতে আর বড়বাজারে। কাচে এচিং, ব্লাস্টিং সবগুলোই এ সব জায়গায় অত্যন্ত কম দামে করে নেওয়া যায়।
আসবাবপত্রের মোট খরচের প্রায় কুড়ি শতাংশ খরচ হয় হার্ডওয়্যার কিনতে। কলকাতার চাঁদনি চক মার্কেট হার্ডওয়ারের পাইকারি বাজার। এখানে বাইরের থেকে অনেক কম দামেও হার্ডওয়্যার পাওয়া যায়।
লাইট ফিক্সচারের জন্য রয়েছে কলকাতার এজরা মার্কেট। ঠিকঠাক দামে সমস্ত কোম্পানির লাইট বা লাইট ফিক্সচার এখানে পাওয়া যায়।
আরও পড়ুন: পকেটসই দামেই এ বার নিজের বাড়িকে দিন নতুন লুক
অন্দরসজ্জায় সবচাইতে বড় ব্যপার হচ্ছে ওয়েস্টেজ যতটা কম করা যেতে পারে। সাধারণত পাঁচ থেকে সাত শতাংশ ওয়েস্টেজ হয়। কিন্তু অভিজ্ঞতা থাকলে এই ওয়েস্টেজ দু’শতাংশেও নামিয়ে আনা যায়।
নিজেরা যদি ডিজাইন পছন্দ করে মিস্ত্রি দিয়ে কাজ করিয়ে নিতে পারেন, ভাল হয়। জিনিসপত্র নিজে কিনে দিলে কোয়ালিটি নিজের হাতেই থাকে।
অন্দরসজ্জায় ডিজাইন এবং এক্সিকিউশন হচ্ছে আসল। সেটা আপনি নিজেও করতে পারেন। আর সঠিক ভাবে যদি সেটা করেন অন্দরসজ্জার খরচ প্রায় অর্ধেকের থেকেও কমে নামিয়ে আনা যায়।
অন্দরসজ্জায় সবচাইতে বড় ব্যপার হচ্ছে ওয়েস্টেজ যতটা কম করা যেতে পারে। সাধারণত পাঁচ থেকে সাত শতাংশ ওয়েস্টেজ হয়। কিন্তু অভিজ্ঞতা থাকলে এই ওয়েস্টেজ দু’শতাংশেও নামিয়ে আনা যায়।
নিজেরা যদি ডিজাইন পছন্দ করে মিস্ত্রি দিয়ে কাজ করিয়ে নিতে পারেন, ভাল হয়। জিনিসপত্র নিজে কিনে দিলে কোয়ালিটি নিজের হাতেই থাকে।
অন্দরসজ্জায় ডিজাইন এবং এক্সিকিউশন হচ্ছে আসল। সেটা আপনি নিজেও করতে পারেন। আর সঠিক ভাবে যদি সেটা করেন অন্দরসজ্জার খরচ প্রায় অর্ধেকের থেকেও কমে নামিয়ে আনা যায়।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy