ঘরের আলোকে স্বপ্নালু করে তুলুন
ঘরে বেশি আলো থাকলে ঘুম হয় না অনেকের। আর ঘুম না হলে স্বপ্নই বা আসবে কোথা থেকে। রাতে যেমন লুকনো নীল আলোয় ঘুমের মধ্যে স্বপ্নেরা আসে, ঘরের আলোকেও স্বপ্নের মতো করে দেওয়া যায়। শুধু ঘুমের সময় নয়, সারা সন্ধে-রাত জুড়েই স্রেফ আলোর কারসাজিতে সুন্দর হয়ে উঠতে পারে ঘরের নান্দনিকতা।
অন্দরসজ্জার আলোর উৎস সাধারণত লুকিয়ে রাখা হয়, ঢেকে রাখা হয়। আর তা না হলে কেমন যেন এলোমেলো লাগে। একটা সুন্দর অন্দরসজ্জার ভাল লাগাটাই মাটি হয়ে যেতে পারে আলোর ভুল ব্যবহারে। ঘরে ফলস সিলিং করার অনেকগুলো কারণ থাকে। প্রথমত, সুন্দর লাগে দেখতে। দ্বিতীয়ত, ঘরের তাপমাত্রা অনেকটাই কমিয়ে রাখা যায়। তৃতীয়ত, এসির বিদ্যুৎ ব্যবহার কম লাগে, কারণ, ফলস সিলিং থাকায় সিলিংয়ের অনেকটা জায়গাই ঢাকা পড়ে, ফলে ওই পরিমাণ বাতাসকে ঠান্ডা করতে হয় না। এবং সবচেয়ে দরকারি কারণটা হচ্ছে সিলিংয়ে আলো লাগিয়ে দিলে দেখতে যেমন সুন্দর লাগে, আলো একটা নির্দিষ্ট জায়গায় বাঁধা থাকে এবং আলাদা আলাদা আলোর জোন তৈরি হয়।
ফলস সিলিং থাকলে তো কথাই নেই। কিন্তু যদি না থাকে? কী করে ঢেকে রাখবেন আলোর উৎস? এটা আসলে খুবই চ্যালেঞ্জের কাজ। ডিজাইনের সঙ্গে মিলিয়ে মিশিয়ে এমন কিছু জায়গা তৈরি করা যাতে লুকিয়ে রাখা যায় আলো।
যেমন ধরুন সিলিং। ফ্যানের কাছে তার ছাড়া আছে, আর কোথাও নেই। আলো তা হলে কী করে লাগাবেন?
আরও পড়ুন: খুব খরচের দরকার নেই, এ ভাবে স্রেফ পর্দার গুণেই ঘর করে তুলুন সুন্দর
আরও পড়ুন: এমন ড্রেসিং টেবিলেই খুলবে ঘরের সাজ!
প্লাইয়ের বেশ কিছু ডিজাইন বক্স করে ফ্যানের সঙ্গে বিভিন্ন ভাবে লাগিয়ে দিন। খুব বেশি বড় বড় হওয়ার কথা নয়। আঁকাবাঁকা, কিংবা সোজা। কখনও গোল করে। এ বার নির্দিষ্ট দূরত্ব রেখে স্পট লাইটগুলো লাগিয়ে নিন। মোটামুটি ইঞ্চি দু’য়েকের পর থেকে সাড়ে তিন ইঞ্চি, ছয় ইঞ্চি এমন মাপের আলো, তার, হোল্ডার ফ্রেম-সহ পাওয়া যায়। ছোট এক ফুট, দু’ফুটের এলইডি টিউবলাইটও পাওয়া যায়।
দেওয়ালে ডেকরেটিভ ব্র্যাকেট লাইট লাগিয়ে তার মধ্যে আলো দিয়ে রাখলে আলোর উৎস আড়াল থাকে। বিম থেকে প্লাইয়ের ফলস প্যানেল বানিয়ে আলো দিয়ে দেওয়া যায়। পিলারেও বেশ ডেকরেটিভ লুকে সাজিয়ে প্লাইয়ের প্যানেলের মধ্যে থেকে আলো রাখা যায়।
অন্দরসাজে আলোর ব্যবহার পর্যাপ্ত হওয়া উচিত, যাতে উৎসবের সময়ে সব আলো জ্বালিয়ে দিলে আলোকময় হয়ে ওঠে ঘর। আবার দরকারে ঘরের মধ্যে আলো-আঁধারের খেলাও তৈরি করা যায় আলো দিয়ে।
এলকোব বা কুলুঙ্গির মধ্যে লুকিয়ে রাখা আলো ছড়িয়ে পরে ঘরে, সুন্দর লাগে দেখতে। কিচেন কাউন্টারের আপার ক্যাবিনেটের নীচের দিকে যথেষ্ট আলো রাখা দরকার, তাতে কিচেন কাউন্টারের উপরে রান্না কিংবা কোনও সব্জি কাটাকুটির সময়ে আলোর অভাব না হয়।
প্লাইয়ের বেশ কিছু ডিজাইন বক্স করে ফ্যানের সঙ্গে বিভিন্ন ভাবে লাগিয়ে দিন। খুব বেশি বড় বড় হওয়ার কথা নয়। আঁকাবাঁকা, কিংবা সোজা। কখনও গোল করে। এ বার নির্দিষ্ট দূরত্ব রেখে স্পট লাইটগুলো লাগিয়ে নিন। মোটামুটি ইঞ্চি দু’য়েকের পর থেকে সাড়ে তিন ইঞ্চি, ছয় ইঞ্চি এমন মাপের আলো, তার, হোল্ডার ফ্রেম-সহ পাওয়া যায়। ছোট এক ফুট, দু’ফুটের এলইডি টিউবলাইটও পাওয়া যায়।
দেওয়ালে ডেকরেটিভ ব্র্যাকেট লাইট লাগিয়ে তার মধ্যে আলো দিয়ে রাখলে আলোর উৎস আড়াল থাকে। বিম থেকে প্লাইয়ের ফলস প্যানেল বানিয়ে আলো দিয়ে দেওয়া যায়। পিলারেও বেশ ডেকরেটিভ লুকে সাজিয়ে প্লাইয়ের প্যানেলের মধ্যে থেকে আলো রাখা যায়।
অন্দরসাজে আলোর ব্যবহার পর্যাপ্ত হওয়া উচিত, যাতে উৎসবের সময়ে সব আলো জ্বালিয়ে দিলে আলোকময় হয়ে ওঠে ঘর। আবার দরকারে ঘরের মধ্যে আলো-আঁধারের খেলাও তৈরি করা যায় আলো দিয়ে।
এলকোব বা কুলুঙ্গির মধ্যে লুকিয়ে রাখা আলো ছড়িয়ে পরে ঘরে, সুন্দর লাগে দেখতে। কিচেন কাউন্টারের আপার ক্যাবিনেটের নীচের দিকে যথেষ্ট আলো রাখা দরকার, তাতে কিচেন কাউন্টারের উপরে রান্না কিংবা কোনও সব্জি কাটাকুটির সময়ে আলোর অভাব না হয়।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy