ড্রাগন হর্ন। ছবি টুইটার থেকে সংগৃহীত।
৫০ বছরের শ্রমিক তিনি। থাকেন ইংল্যান্ডের লেস্টারে। তাঁর পিঠের একটা অংশের ত্বক থেকে গজিয়েছিল শিং। কিন্তু তিনি আমল দেননি। প্রায় তিন বছর ফেলে রাখার পর যখন সেটা বাড়ছিল। তখন তা নিয়ে তিনি গিয়েছিলেন চিকিৎসকরে কাছে। তা দেখে তো চিকিৎসকেরা অবাক।
বিষয়টি কী তা জানার জন্য চিকিৎসকরা বিভিন্ন পরীক্ষা করালেন। তা করে দেখা গেল ওই লাম্প আসলে জায়ান্ট কুটানিয়াস হর্ন (সিএইচ)। যাকে চিকিৎসকরা ডাকেন ‘ড্রাগন হর্ন’ বলে। কেরাটিন প্রোটিন জমেই তৈরি হয়েছে ওই লাম্প তৈরি হয়েছে বলে জানাচ্ছেন চিকিৎসকরা। ত্বকের অংশ জমেই এটি তৈরি হয়েছে।
ওই ব্যক্তির পিঠ থেকে অপারেশন করে বাদ দেওয়া হয়েছে সেই অংশ। তার পর সেই অংশ চামড়া দিয়ে ঠিক করে দেওয়া হয়েছে। এ নিয়ে চেস্টার হাসপাতালের চিকিৎসকরা বলেছেন, ‘‘ওই ব্যক্তির ড্রাগন হর্ন কেটে বাদ দেওয়া হয়েছে। ওই অংশের জন্য ওই ব্যক্তির ত্বকের ক্যানসার হওয়ার সম্ভাবনা আর তেমন নেই।’’
আরও পড়ুন: আরশোলার সফল অস্ত্রোপচার করে ডিম বের করলেন চিকিৎসকরা!
আরও পড়ুন: নিজেদেরই ক্যাবের থেকে কম ভাড়ায় যাত্রী নিয়ে গেল উবর হেলিকপ্টার!