প্রাথমিক তদন্তের পর পুলিশ মনে করছে, দুই ভাইয়ের গ্লাভসে ঢাকা হাতেই সম্ভবত ধরা ছিল ডিটোনেটরের সুইচ। কিন্তু সে ক্ষেত্রে কিছু প্রশ্ন ওঠে। যেমন, বিমানবন্দরে পরপর দু’টি বিস্ফোরণ হয়েছিল। এক আত্মঘাতী জঙ্গি যদি খালিদ হয়, তা হলে দ্বিতীয় বোমারু কে? তা হলে কি বিস্ফোরক বোঝাই একটি ব্যাগ অন্য কোথাও রেখে দিয়ে মেট্রো স্টেশনে হামলা চালাতে রওনা হয়েছিল ইব্রাহিম? নাজিমও কি তার সঙ্গে বেরিয়ে যায়? এখানে জটিলতা বাড়িয়ে স্থানীয় সংবাদমাধ্যমের একাংশের দাবি, নাজিমও বিমানবন্দরে আত্মঘাতী হামলা চালিয়েছে। তা হলে, ‘তৃতীয় ব্যক্তি’ বলে এখনও কাকে খুঁজছে পুলিশ? ধোঁয়াশা আছে, তবু তল্লাশিতে বিরাম নেই। চূড়ান্ত সতর্কতা সীমান্তেও।