মানস সরোবরের যাত্রা পথ। ছবি: এএফপি।
মানস সরোবর যাত্রা ঘিরে সমস্যার সম্মুখীন হলেন পুণ্যার্থীরা। চিন দূতাবাস থেকে প্রয়োজনীয় ভিসা না আসায় কৈলাসের তীর্থযাত্রার পথে আটকে পড়েছেন দুই দল পুণ্যার্থী। কাশ্মীর নিয়ে ভারতের সিদ্ধান্তে বেজিংয়ের অসন্তোষের কারণেই এই পদক্ষেপ কি না, তা নিয়ে জল্পনা শুরু হয়েছে।
মোদী সঙ্গী বেয়ারের অ্যাডভেঞ্চার স্কুলে রোমহর্ষক অভিজ্ঞতা বাঙালি ছাত্রের
এ বিষয়ে কেন্দ্রের তরফ থেকে ভিসা খুব শীঘ্রই পাওয়া যাবে বলে আশ্বাস মিললেও এই ধরনের দেরি কিছুটা হলেও চিনা দূতাবাসের ‘ইচ্ছাকৃত’ বলেই অনুমানভারতীয় আধিকারিকদের।
৩৭০ ধারা রদ এবং জম্মু কাশ্মীর পুনর্গঠনের ফলে লাদাখ কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে পরিণত হয়েছে। ভারতের এই সিদ্ধান্তকে ভাল চোখে দেখেনি বেজিং। চিনা বিদেশমন্ত্রী এই ঘটনায় চিনের সার্বভৌমত্বকে ছোট করা হয়েছে বলেও মন্তব্য করেন।
সূত্রের খবর, মানস সরোবর যাওয়ার একদিন আগেই ভিসা পেয়ে যান পুণ্যার্থীরা কিন্তু অনেকদিন আগে আবেদন করার পরেও মঙ্গলবার রাতেও প্রয়োজনীয় ভিসার কাগজ হাতে না পাওয়ায় পথেই আটকে পড়েন এই দুই দল পুণ্যার্থীরা। বুধবার সকালে পুণ্যার্থীদের কৈলাসের উদ্দেশ্যে রওনা হওয়ার কথা থাকলেও ভিসা না পাওয়ায় পরিস্থিতি জটিল হয়ে ওঠে।
পরিকল্পনা মাফিক বাসে করে লিপুলেখ পাস হয়ে তিব্বতে পৌঁছনোর কথা এই পুণ্যার্থীদের। কিন্তু দিল্লিতে অবস্থিত চিনা দূতাবাস থেকে ভ্রমণসংক্রান্ত ভিসার কাগজ না পাওয়ায় অনিশ্চয়তায় ভুগছেন তীর্থযাত্রীরা।