Mweme

অতিমারি-লকডাউন-কাজে ফেরা, সব মিলিয়ে কেমন আছেন তাঁরা, মিম দিয়ে জানাচ্ছেন নেটাগরিকরা

আবার কাউকে হয়তো এমন প্রশ্নের মুখোমুখি পড়তে হয়েছে, এই লকডাউনে আপনি নিজের কোন গুণটিকে আরও ধারালো করেছেন?

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

কলকাতা শেষ আপডেট: ০৫ জুলাই ২০২০ ১৭:১৩
Share:

ছবি: টুইটার থেকে নেওয়া।

করোনার অতিমারির জেরে প্রথমে লকডাউন, পরে আনলক। কেউ কাজে যোগ গিয়েছেন, কেউ এখনও ঘরেই বসে। কিন্তু লকডাউনের প্রায় আড়াই মাস মানুষের জীবনের অনেক অভ্যাস বদলে দিয়েছে। কেমন করে বদলে দিয়েছে, তা নিয়েই একের পর এক মিম শেয়ার হচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ায়।

Advertisement

কর্মজীবনের দৌড় ঝাঁপের মাঝে মানুষ ভাবতেন, যদি ক’টা দিন ছুটি পাওয়া যেত তবে কত কিছুই না করতাম! কিন্তু লকডাউনের আড়াই মাসে সেই অনন্ত অবসরে তাঁর কী কী করলেন, নিজেদের মধ্যে লুকিয়ে থাকা কী প্রতিভার বিকাশ ঘটালেন, তা শেয়ার করলেন নেটাগরিকরা।

কেউ কেবল রান্না, খাওয়া বা ঘরের কাজ করে সময় কাটিয়েছেন, কেউ আবার সেটাও করেননি। শুধুই শুয়ে-বসে সময় অতিবাহিত করেছেন। যাঁরা আবার বাড়ি থেকে অফিসের কাজ করেছেন, তাঁদের অফিসের পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে নিতে অসুবিধা হচ্ছে। তাঁরা যেন বাড়িতে খোলামেলা পোশাকে, ইচ্ছে মতো জায়গায় বসে কাজ করার স্বাধীনতা মিস করছেন। এখন যেন অফিসেও সেই পরিবেশ খুঁজছেন, এমন মিমও শেয়ার হচ্ছে। নিজেদের সেই অনুভূতি মিমাররা কী ভাবে ব্যক্ত করছেন দেখুন।

Advertisement

আরও পড়ুন: বাস্তবে বাঘে-গরুতে এক ঘাটে জল খাচ্ছে, ধরা পড়ল ক্যামেরায়

আরও পড়ুন: কুকুরের মতো দেখতে বাদুড়, না বাদুড়ের মতো কুকুর? দেখুন কোথায় পাওয়া যায় এই প্রাণী

একজন বাইকার, যিনি প্রিয় বাইকটি নিয়ে ঘুরে বেড়ান, তাঁকে যদি ঘরের সব বাসন মাজতে দেওয়া হয় কেমন হবে।

যে পডু়য়ারা এই সময়, অনলাইন প্ল্যাটফর্মে ওয়েব সিরিজ, ফিল্ম দেখে সময় কাটাতে অভ্যস্ত হয়ে গিয়েছে, তাদের অনলাইন লেকচারারের সঙ্গে সম্পর্কটা কেমন দেখুন।

কেউ আবার ঘরে বসে বসে কিছু কাজ না পেয়ে অনলাইনে নানান জিনিস অর্ডার করেছেন। কিন্তু পরে বুঝতে পেরেছেন এমন কিছু অর্ডার করেছেন, যা তাঁর কোনও কাজেই লাগবে না। বেকার বেকার সে সব অর্ডার করে গিয়েছেন।

আবার কাউকে হয়তো এমন প্রশ্নের মুখোমুখি পড়তে হয়েছে, এই লকডাউনে আপনি নিজের কোন গুণটিকে আরও ধারালো করেছেন? সেখানে কী উত্তর হতে পারে দেখুন

লকডাউন ওঠার পর অফিসে গিয়ে কর্মীদের কাজ করাতে কেমন ব্যবস্থা করতে হয়ছে দেখুন বসেদের। অফিসে কর্মীদের কাজে মন বসাতে সেই জায়গাকেই ঘরের মতো সাজিয়ে তুলেছেন। এমন মিমও দেদার শেয়ার হচ্ছে।

একটি পান্ডা যেমন বেশির ভাগ সময় গড়াগড়ি খেয়ে কাটায়, ২০২০ সালেও আমাদের অবস্থাও যেন এখন সেই রকমই চলছে।

আর সেল্ফ কোয়রান্টিনে থাকার সময় যদি কাউকে অনলাইনে টিম মিটিংয়ে আসতে হয় তখন ক্যামেরা অ্যাঙ্গেল কেমন হবে দেখুন। কেউ নিজেকে বা ঘরের গোটা অংশ যাতে কোনও ভাবেই ক্যামেরায় ধরা না পড়ে, তার যথাসম্ভব চেষ্টা করেন। না হলে অপ্রীতিকর হয়তো কিছু দেখা যেতে পারে।

এই পরিস্থিতিতে আরও নানান ভাবে নিজেদের মনের ভাব প্রকাশ করেছেন নেটাগরিকরা।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement