গণতান্ত্রিক অধিকারের দাবিতে মিছিল হংকংয়ে

প্রতিশ্রুতি মিলেছিল চিনের অংশ হলেও ভবিষ্যতে পুরোদস্তুর গণতান্ত্রিক সর্বজনীন ভোটাধিকার পাবে হংকং। কিন্তু সে প্রতিশ্রুতি পূরণ না হওয়ায় রবিবার সেখানে মৌনমিছিল করলেন হাজারেরও বেশি বাসিন্দা। গায়ে কালো কাপড় আর হাতে ব্যানার। তাতে লেখা, ‘বেজিং আমাদের বিশ্বাস ভেঙেছে। সর্বজনীন ভোটাধিকার পুরো বুজরুকি।’

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

হংকং শেষ আপডেট: ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ ০২:৫৮
Share:

প্রতিশ্রুতি মিলেছিল চিনের অংশ হলেও ভবিষ্যতে পুরোদস্তুর গণতান্ত্রিক সর্বজনীন ভোটাধিকার পাবে হংকং। কিন্তু সে প্রতিশ্রুতি পূরণ না হওয়ায় রবিবার সেখানে মৌনমিছিল করলেন হাজারেরও বেশি বাসিন্দা। গায়ে কালো কাপড় আর হাতে ব্যানার। তাতে লেখা, ‘বেজিং আমাদের বিশ্বাস ভেঙেছে। সর্বজনীন ভোটাধিকার পুরো বুজরুকি।’

Advertisement

১৯৯৭ সালে চিনে যোগ দিয়েছিল হংকং। ‘এক দেশ, দুই নীতি’ এই নিয়ম মেনে চিনের সঙ্গে হংকংয়ের সংযুক্তি হয়েছিল। আরও বলা হয়েছিল, চিনের মধ্যে থাকলেও শাসনব্যবস্থার ক্ষেত্রে অনেকটাই বেশি স্বাধীনতা পাবে হংকং। এ-ও প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল, ভবিষ্যতে হংকংয়ের বাসিন্দারা সর্বজনীন ভোটাধিকার পাবেন। কিন্তু কিছু দিন আগেই বেজিং জানিয়েছে, ২০১৭ সালে হংকংয়ের পরবর্তী ‘চিফ এগজিকিউটিভ’ (প্রশাসনিক প্রধান) নির্বাচনের সময় মোটেও সর্বজনীন ভোটাধিকারের অনুমতি দেবে না তারা। তার পর থেকেই দফায় দফায় প্রতিবাদ-বিক্ষোভ জানাতে শুরু করেছেন হংকংয়ের বাসিন্দারা। তবে কোনওটিই রক্তাক্ত হয়নি। এ দিনও শান্তিতেই মিছিল হয়েছে। শোনা যাচ্ছে, চলতি মাসের শেষ থেকে বেজিংয়ের এই প্রতিশ্রুতি ভাঙার প্রতিবাদে ক্লাস বয়কট করবে পড়ুয়ারা। এ দিন সেই উদ্যোগকেও স্বাগত জানিয়েছেন আন্দোলনকারীরা।

হংকংয়ে গণতন্ত্রের সমর্থকদের এই বিক্ষোভের জবাবে চিন-সমর্থক বাসিন্দারাও প্রতিবাদ জানিয়েছেন। তাঁদের যুক্তি, পড়ুয়াদের লেখাপড়াই ধর্ম হওয়া উচিত। তাঁরা আরও বলেছেন, “যদি প্রাপ্তবয়স্ক বাসিন্দারা সত্যিই এ রকম ভাবেন, তা হলে ছাত্রদের এগিয়ে না দিয়ে তাঁরা নিজেরাই সামনে আসুন।”

Advertisement

হাইকোর্টের রায়

সংবাদ সংস্থা • ইসলামাবাদ

পাকিস্তানে সরকার-বিরোধী বিক্ষোভে আজ নতুন অক্সিজেন জোগালো হাইকোর্টের একটি রায়। ইমরান খান ও তাহিরুল কাদরি গোষ্ঠীর অভিযোগ, তাঁদের কর্মী-সমর্থকদের উপর ধড়পাকড় চালাচ্ছে পুলিশ। শনিবার বেআইনি ভাবে প্রতিবাদ দেখানোর অভিযোগে ১০০ জনকে জেলে পাঠানোর নির্দেশ দেয় পাকিস্তানের একটি আদালত। রবিবার ধৃতদের ছেড়ে দেওয়ার নির্দেশ দিল হাইকোর্ট। তাঁদের গ্রেফতার করার কারণ জানিয়ে সরকারকে লিখিত ব্যাখ্যা দেওয়ারও নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট। প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফের ইস্তফার দাবিতে এখনও অনড় ইমরান ও কাদরি।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement