প্রতীকী ছবি।
সারা বিশ্বের ১৮০ জনেরও বেশি সাংবাদিকের নাম রয়েছে ইজরায়েলি নজরদারি সংস্থা এনএসও-র তালিকায়। আন্তর্জাতিক তদন্ত-রিপোর্টে এমনটাই উঠে এসেছে।
সংবাদমাধ্যমের সম্পাদক, তদন্তমূলক খবর করেন, মূলত এমন সাংবাদিকদের নম্বর এই নজরদারি তালিকায় ছিল। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন ফিনানশিয়াল টাইমস (এফটি)-এর সম্পাদক রৌলা খালাফ। ২০১৮ সাল জুড়ে তাঁর উপরে নজরদারি চালানো হয়েছে বলে অভিযোগ। ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল, রয়টার্স, আল জ়াজিরা, সিএনএন, নিউ ইয়র্ক টাইমসের মতো বেশ কিছু সংবাদমাধ্যমের বহু সাংবাদিকের উপরে নজরদারি চালিয়েছে ইজরায়েলের ওই সংস্থাটি। ওই ইজ়রায়েলি সংস্থার স্পাইওয়্যার পেগাসাস-এর মাধ্যমে সাংবাদিকদের ফোন হ্যাক করা হয়েছে বলে অভিযোগ। এফটি-র মুখপাত্র রবিবার বলেছেন, ‘‘সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। সাংবাদিকতায় বেআইনি ভাবে সরকারি হস্তক্ষেপ ও নজরদারি কোনও অবস্থায় গ্রহণযোগ্য নয়।’’
এনএসও অবশ্য দীর্ঘদিন ধরে জোরালো ভাবে দাবি করছে, ‘গুরুতর অপরাধ’ ও ‘সন্ত্রাসবাদ’-এর মোকাবিলা করার শর্তেই সরকারগুলির সঙ্গে চুক্তি করা হয়ে থাকে। সেই চুক্তি মোতাবেক এই শক্তিশালী ‘নজরদারিমূলক অস্ত্র’ দেওয়া হয়।