Jeff Bezos

Jeff Bezos: এই পাঁচ ধনকুবেরের কাছে বিশ্বের এক নম্বর ধনী জেফ বেজোস নেহাত শিশু!

পাঁচ ধনকুবেরের কাছে ৫৭ বছরের আমেরিকান ধনকুবের বেজোসকে নিতান্তই নগণ্য বলে মনে হতে পারে।

Advertisement
নিজস্ব প্রতিবেদন
কলকাতা শেষ আপডেট: ১২ নভেম্বর ২০২১ ১৪:৩১
Share:
০১ ১২

দুনিয়ার সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি কে? অনেকেই বলবেন, এ তো বেশ সহজ প্রশ্ন। অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা জেফ বেজোস, আর কে! একেবারেই সঠিক উত্তর। তবে পাঁচ জন ধনকুবের ছিলেন, যাঁদের সম্পত্তির হিসাব কষলে বেজোসকে নেহাতই দুধের শিশু বলে মনে হবে। কারা তাঁরা?

গ্রাফিক: শৌভিক দেবনাথ।

০২ ১২

এই পাঁচ ধনকুবেরের কাছে ৫৭ বছরের আমেরিকান ধনকুবের বেজোসকে নিতান্তই নগণ্য বলে মনে হতে পারে। তবে অ্যামাজনের প্রাক্তন সিইও বেজোসের সম্পত্তির পরিমাণ মোটেও হেলাফেলা করার মতো নয়।

ছবি: সংগৃহীত।

Advertisement
০৩ ১২

আমেরিকার পত্রিকা ফোর্বর্স জানিয়েছে, চলতি বছরে বেজোসের মোট সম্পতির পরিমাণ ১৭ হাজার ৭০০ কোটি ডলার। বস্তুত, মাইক্রোসফ্‌টের সহ-প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটস এবং বার্কশায়ার হ্যাথওয়ের ধনকুবের চেয়ারম্যান ওয়ারেন বাফেকেও ছাপিয়ে গিয়েছে বেজোসের মোট সম্পদের পরিমাণ।

ছবি: সংগৃহীত।

০৪ ১২

টানা চার বছর ধরে বিশ্বের ধনীতম ব্যক্তির মুকুট পরে রয়েছেন বেজোস। তবে মানসা মুসা জীবিত থাকলে এ কথা শুনে বোধ হয় হেসেই খুন হতেন! বারোশো শতকের মালির এই শাসকের কাছে যা সম্পত্তি ছিল, তার এখন গুনলে চোখ কপালে ওঠার জোগাড়!

ছবি: সংগৃহীত।

০৫ ১২

খুব টেনেটুনে হিসাব করলেও দেখা গিয়েছে যে মানসা মুসার ব্যক্তিগত সম্পদের পরিমাণ ছিল ৪৫ হাজার কোটি ডলার। তবে বহু আর্থিক বিশেষজ্ঞের মতে, তাঁর সম্পত্তির ঠিকঠাক হিসেব কষা হয়নি। অর্থাৎ ৪৫ হাজার কোটি ডলারের থেকে বেশি সম্পদের অধিকারী ছিলেন মুসা।

ছবি: সংগৃহীত।

০৬ ১২

বারোশো শতক পেরিয়ে এ বার আসা যাক পনেরোশো শতকে। সে সময়ে জেকব ফাগার নামে জার্মানির এক ব্যবসায়ীর সম্পত্তিও বেজোসের থেকে বেশি ছিল।

ছবি: সংগৃহীত।

০৭ ১২

ব্যবসার পাশাপাশি ব্যাঙ্কার হিসাবেও নাম কুড়িয়েছিলেন ফাগার। বস্তুত, ব্যাঙ্কার হিসাবে সম্পত্তির নিরিখে সর্বকালীন রেকর্ড ভেঙে দিয়েছেন তিনি। পাশাপাশি, ফাগারের কাছে খনির মালিকানাও ছিল। আজকের অর্থব্যবস্থার নিরিখে তাঁর সম্পত্তির মোট পরিমাণ ৪০ হাজার কোটি ডলার।

ছবি: সংগৃহীত।

০৮ ১২

আমেরিকার ব্যবসায়ী জন ডি রকেফেলারকে সে দেশের ইতিহাসের সবচেয়ে ধনী বলে মনে করেন অনেকে। আবার আধুনিক বিশ্বের ধনীতমদের তালিকায়ও তাঁর নাম শীর্ষ স্থানে বলেও দাবি।

ছবি: সংগৃহীত।

০৯ ১২

নিজের চেষ্টার বিপুল সম্পত্তির মালিক হয়েছিলেন আমেরিকার এক হতদরিদ্র পরিবারের সন্তান রকেফেলার। ১৯৩৭ সালে ৯৭ বছর বয়সে তাঁর মৃত্যু আগে রকেফেলারের কাছে মোট সম্পত্তির আর্থিক মূল্য আজকের নিরিখে ৩৫ হাজার কোটি ডলার। এক সময় আমেরিকার অপরিশোধিত তেল এবং তৈলজাত দ্রব্যের ৯০ শতাংশই ছিল তাঁর দখলে।

ছবি: সংগৃহীত।

১০ ১২

আমেরিকার ইস্পাত শিল্পে কার্যত বিপ্লব এনেছিলেন অ্যান্ড্রিউ কার্নেগির ব্যবসায়িক বুদ্ধি। ১৯ শতকে স্কটিশ-আমেরিকান কার্নেগির ব্যবসায়িক সাম্রাজ্য পশ্চিম গোলার্ধের অর্থনীতির ছবিটাই বদলে দিয়েছিল।

ছবি: সংগৃহীত।

১১ ১২

১৯ শতকে আমেরিকার গা়ড়ি বা আবাসন শিল্প থেকে রেল— সব কিছুতেই কার্নেগির সংস্থার ইস্পাতের জোগান ছিল। ফলে প্রভূত সম্পত্তির মালিকানা ছিল তাঁর। আজকের নিরিখে কার্নেগির মোট সম্পদের পরিমাণ ৩১ হাজার কোটি ডলার।

ছবি: সংগৃহীত।

১২ ১২

বিশ্বের ধনকুবেরদের তালিকায় মির ওসমান আলি খানের নামও রয়েছে। ব্রিটিশ শাসনাধীন কালে হায়দরাবাদের শেষ নিজাম ছিলেন তিনি। ১৯৩৭ সালে বিশ্বের ধনীতম ব্যক্তির শিরোপা পেয়েছিলেন মির ওসমান। এক সময় তাঁর মোট সম্পত্তি ছিল ২১ হাজার কোটি ডলারের। ফলে মোট সম্পত্তির নিরিখে বেজোসকে হেসেখেলে গোল দিতে পারতেন মির ওসমানও।

ছবি: সংগৃহীত।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
Follow us on:
আরও গ্যালারি
Advertisement