জামাই জ্যারেড কুশনারের পরে এ বার এফবিআই-এর নজরে প্রেসিডেন্টের মেয়ে ইভাঙ্কা ট্রাম্প। কানাডার ভ্যাঙ্কুভারে ট্রাম্প টাওয়ার এবং ইন্টারন্যাশনাল হোটেলে ইভাঙ্কা চিন-সহ বেশ কয়েকটি বিদেশি কোম্পানির সঙ্গে লেনদেন করেছেন বলে খবর।
৩৬ কোটি ডলারের ওই প্রজেক্টে সব চুক্তি নিয়ম মেনে হয়েছে, নাকি প্রেসিডেন্টের প্রভাব খাটিয়ে— তা নিয়েই তদন্ত শুরু করেছে এফবিআই। ইভাঙ্কা প্রেসি়ডেন্টের শীর্ষ উপদেষ্টা। তাই তাঁকে উচ্চ পর্যায়ের নিরাপত্তা ছাড়পত্র দিতে তাঁর অতীত কার্যকলাপের তদন্ত করছে এফবিআই।
ট্রাম্প হোয়াইট হাউসে আসার পরপরই, ২০১৭-র ফেব্রুয়ারিতে ভ্যাঙ্কুভারের ওই স্পা-হোটেলটির উদ্বোধন হয়। ইভাঙ্কার চুক্তি নিয়ে তাই সন্দেহ বাড়ছে তদন্তকারীদের। ইভাঙ্কা ও তাঁর স্বামী জ্যারেডের এই ব্যবসায় বিপুল টাকা ঢেলেছে কানাডার একটি নির্মাণ সংস্থা। এই হোটেলটির আগ্রহী ক্রেতা হিসেবে কয়েকটি চিনা সংস্থার নামও উঠে এসেছে বলে দাবি গোয়েন্দাদের। এফবিআই সূত্রে খবর, এই চুক্তি সইয়ে বড় ভূমিকা নিয়েছিলেন ইভাঙ্কা।
কিন্তু ইভাঙ্কা শিবিরের দাবি, ২০১৭-র জানুয়ারিতেই ট্রাম্প অর্গানাইজেশন থেকে ইস্তফা দেন মার্কিন ‘ফার্স্ট ডটার’। আর মার্চে আসেন হোয়াইট হাউসে। তাই পারিবারিক ব্যবসায় তাঁর প্রভাব খাটানোর কথা একেবারেই ভিত্তিহীন।