বাঁ দিক থেকে বড়িশা শান্তি সংঘ ও গিরিশ পার্ক ফাইভ স্টার স্পোর্টিং ক্লাব
শক্তিময়ীর আরাধনায় সেজে উঠেছিল গোটা শহর কলকাতা। চোখধাঁধানো থিমে নজর কেড়েছিল বহু পুজো। তাদের মধ্যে থেকেই সেরার সেরাকে বেছে নিতে উদ্যোগী হয়েছিল ‘দেবী প্রণাম মহামুকুট মহা সম্মান’। এই বিশেষ উদ্যোগে সামিল ছিলেন ‘ফোরাম ফর দুর্গোৎসব’-এর কর্মকর্তারা। দুর্গাপুজোর সংগঠকরাই ছিলেন কালীপুজোর বিচারকদের আসনে। এক ঝলকে দেখে নিন কোন ১২টি পুজোর মধ্যে থেকে কোন পুজোগুলি হল সেরার সেরা।
মহাপুজোগুলির মধ্যে রয়েছে, বড়িশা শান্তি সংঘ, গিরিশ পার্ক ফাইভ স্টার স্পোর্টিং ক্লাব, হাওয়া সকাল, গড়ফা বালক সংঘ।
বাঁ দিক থেকে হাওয়া সকাল ও গড়ফা বালক সংঘ
শ্রেষ্ঠ প্রতিমা, মৈনাক ক্লাব।
সৃজনশীলতায় শ্রেষ্ঠ বিজয়গড় ৬ পল্লী।
ভবিষ্যৎ সেরা শ্রী কলোনি সমাজ সংঘ।
দুর্গাপুজোর সংগঠক, হাতিবাগান সার্বজনীনের সাধারণ সম্পাদক এবং ‘দেবী প্রণাম মহামুকুট মহা সম্মান’-এর অন্যতম প্রধান বিচারক শাশ্বত বসু জানিয়েছেন, “বেশ কিছু বছর ধরেই দেবী প্রণামের উদ্যোগে খুব সুন্দরভাবেই ‘মহামুকুট মহা সম্মান’ অনুষ্ঠিত হয়। কলকাতার কালীপুজোকে এক অন্য মাত্রায় নিয়ে গেছে ‘মহামুকুট মহা সম্মান’। দুর্গাপুজোর শিল্পীদের সঙ্গে বিভিন্ন আর্ট কলেজের শিল্পীরাও এই কালীপুজোর থিম ভাবনায় কাজ করছে। এ ছাড়াও কালীপুজোয় সুরক্ষার একটা বড় দিক আছে। সেটাও এই ‘মহামুকুট মহা সম্মান’-এ বিচার করার সময়ে বিশেষভাবে নজরে রেখেছি। শহর কলকাতায় দুর্গাপুজো যেমন অন্য মাত্রা পেয়েছে তেমনই দেবী প্রণাম ‘মহামুকুট মহা সম্মান’কেও এক অন্য স্তরে নিয়ে গেছে। দেবী প্রণামের সঙ্গে যুক্ত থাকতে পেরে খুবই আনন্দিত বোধ করছি।”