শরণার্থী সামলাতে নাজেহাল জার্মানিও

আরও এক আয়লানের দেহ মিলল সমুদ্রে। এ বার গ্রিসের উপকূলে। আজ ফের নৌকাডুবিতে মৃত্যু হল ১ শিশু-সহ ১০ জন শরণার্থীর। তুরস্ক থেকে ১০০ জন শরণার্থীর একটি দল ছিল সেই নৌকায়। অন্য একটি সূত্র বলছে, নৌকায় ১২০ জন ছিলেন।

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

আথেন্স শেষ আপডেট: ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ০১:৪২
Share:

ভিয়েনা স্টেশনে শরণার্থীদের ভিড়। ছবি: রয়টার্স।

আরও এক আয়লানের দেহ মিলল সমুদ্রে। এ বার গ্রিসের উপকূলে। আজ ফের নৌকাডুবিতে মৃত্যু হল ১ শিশু-সহ ১০ জন শরণার্থীর। তুরস্ক থেকে ১০০ জন শরণার্থীর একটি দল ছিল সেই নৌকায়। অন্য একটি সূত্র বলছে, নৌকায় ১২০ জন ছিলেন। মারা গিয়েছেন ১৪টি শিশু-সহ অন্তত ২৮ জন। এদিকে শরণার্থী সামলাতে নাজেহাল জার্মানি অস্ট্রিয়া সীমান্তে সাময়িক নিয়ন্ত্রণের কথা ঘোষণা করেছে।

Advertisement

তুরস্ক থেকে শরণার্থীদের নিয়ে নৌকোটি যে গ্রিসের ফারমাকোনিসি দ্বীপের উদ্দেশেই পাড়ি দিয়েছিল, তা নিয়ে ধোঁয়াশা নেই। মাঝসমুদ্রে ডুবতে শুরু করে নৌকোটি। সাঁতরে তীরে এসে পৌঁছন ২৯ জন। উপকূলরক্ষী বাহিনীর দাবি, ৬৮ জনকে উদ্ধারও করেছেন তাঁরা। তবু আঙুল উঠছে আথেন্সের দিকে। অভিযোগ, শরণার্থী সঙ্কট সামাল দিতে আদৌ মানবিক নয় গ্রিক সরকার। গ্রিস যদিও তা মানতে নারাজ। সেনা মোতায়েনের সঙ্গে যোগাযোগ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন করে সীমান্ত আগলাতে চাইছে হাঙ্গেরি।

চাপে পড়ে মুখ খুলছে জার্মানিও। অভ্যন্তরীণ মন্ত্রী জানিয়েছেন, শরণার্থী সামলানোর ক্ষেত্রে আপাতত শেষ সীমায় পৌঁছে গিয়েছে দেশ। অস্ট্রিয়া সীমান্তে ফের সাময়িক নিয়ন্ত্রণ কার্যকর করা হয়েছে। শুধু কালই শহরে প্রায় ১৩ হাজার শরণার্থী এসেছেন। জার্মানিতে ঢোকার মিউনিখই প্রধান প্রবেশপথ। অথচ শহরে আর শিবির তৈরির জায়গা নেই। প্রশাসন তাই বাধ্য হয়েই খেলার মাঠ খুঁজছে।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement