ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের সঙ্গে ডগলাস রস (ডান দিকে)।—ছবি এএফপি।
এমনিতেই অতিমারি মোকাবিলায় তাঁর সরকারের ভূমিকা নিয়ে কাটাছেঁড়া অব্যাহত। তার মধ্যেই নিজের মুখ্য রাজনৈতিক উপদেষ্টাকে নিয়ে রীতিমতো বিপাকে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। বিতর্কের জেরে আজ ইস্তফা দিয়েছেন তাঁর ক্যাবিনেটের এক মন্ত্রী।
দিন কয়েক আগে লকডাউন চলাকালীন বিধি ভেঙে লন্ডন থেকে ২৬০ মাইল গাড়ি চালিয়ে নিজের বাবা-মায়ের কাছে গিয়েছিলেন ডমিনিক কামিংস। তখন তাঁর স্ত্রীর করোনার নানা উপসর্গ ছিল। তা-ও এক বার নয়, দু’বার। বিষয়টি প্রকাশ্যে আসার পরেই দেশ জুড়ে প্রবল বিতর্ক শুরু হয়েছে। দেশের সাধারণ মানুষ তো বটেই, বরিসের নিজের দল, কনজারভেটিভ পার্টির বেশ কিছু নেতানেত্রীও কামিংসের পদত্যাগ দাবি করেছেন। বরিস অবশ্য নিজের উপদেষ্টার পক্ষেই সওয়াল করেছেন।
আজ প্রধানমন্ত্রীর সেই অবস্থানের সমালোচনা করে ইস্তফা দেন ডগলাস রস। স্কটল্যান্ড বিষয়ক মন্ত্রকের জুনিয়র মিনিস্টার ছিলেন তিনি। তাঁর বক্তব্য, ‘‘সারা দেশের লোক যখন লকডাউন মানছেন, তখন মন্ত্রিসভার এক জন শীর্ষ সদস্যের এই আচরণ কখওনই মেনে নেওয়া যায় না।’’