donald trump

এ ভাবে সিক্রেট সার্ভিসের দীর্ঘ তদন্তের পরেই বিদেশ সফরে যান মার্কিন প্রেসিডেন্ট!

সাধারণত কোনও দেশে ট্রাম্পের সফরের তিন মাস আগেই পৌঁছে যান সিক্রেট সার্ভিসের প্রতিনিধিরা। এরপর সে দেশের পুলিশ, গোয়েন্দা এজেন্সি এবং স্থানীয় প্রশাসনিক আধিকারিকদের সঙ্গে আলোচনা করে তৈরি হয় নিরাপত্তার ফুলপ্রুফ পরিকল্পনা।

Advertisement
নিজস্ব প্রতিবেদন
শেষ আপডেট: ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ১৫:৪৯
Share:
০১ ১০

মার্কিন প্রেসিডেন্টের দেড় দিনের সফর উপলক্ষে নিরাপত্তার নিশ্ছিদ্র আবরণে ঢেকে ফেলা হয়েছে ভারতে তাঁর নির্দিষ্ট গন্তব্যগুলি। নিরাপত্তা রক্ষার অন্যতম দায়িত্বে আছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সিক্রেট সার্ভিস।

০২ ১০

মার্কিন প্রেসিডেন্ট এবং প্রথম সারির নেতা ও তাঁদের পরিবারের নিরাপত্তা সুরক্ষিত করা সিক্রেট সার্ভিস-এর গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বগুলির মধ্যে একটি। স্থল, আকাশ এবং জলপথ, তিন মাধ্যমেই তাঁদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করে এই মার্কিন সিক্রেট সার্ভিস।

Advertisement
০৩ ১০

সস্ত্রীক ট্রাম্পের ভারত সফরের আগেই সিক্রেট সার্ভিসের প্রতিনিধিরা আমদাবাদ, আগরা ও দিল্লির বিভিন্ন জায়গা পরিদর্শন করেছেন। খতিয়ে দেখেছেন নিরাপত্তার বিভিন্ন দিক।

০৪ ১০

ভারত সফরে ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং তাঁর পরিবারকে ঘিরে রয়েছে ত্রিস্তরীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা। প্রথম স্তরে আছে সিক্রেট সার্ভিস। এরপর দ্বিতীয় স্তরে ভারতের এসপিজি ও এনএসজি কম্যান্ডোরা। তৃতীয় স্তরে আছে গুজরাতের চৈতক কম্যান্ডো, আমদাবাদ ক্রাইম ব্রাঞ্চ এবং গুজরাত পুলিশ।

০৫ ১০

সাধারণত কোনও দেশে ট্রাম্পের সফরের তিন মাস আগেই পৌঁছে যান সিক্রেট সার্ভিসের প্রতিনিধিরা। এরপর সে দেশের পুলিশ, গোয়েন্দা এজেন্সি এবং স্থানীয় প্রশাসনিক আধিকারিকদের সঙ্গে আলোচনা করে তৈরি হয় নিরাপত্তার ফুলপ্রুফ পরিকল্পনা।

০৬ ১০

প্রচলিত রীতি আনুযায়ী, বিশেষ নজর দেওয়া হয় হাসপাতালের উপর। ট্রাম্পের নির্ধারিত সফরের গন্তব্যের আশেপাশে যে হাসপাতাল আছে, তার একটি মানচিত্র তৈরি করা হয়। যাতে আপৎকালীন অবস্থায় দ্রুত পদক্ষেপ করা যায়। হাসপাতালগুলিতে মোতায়েন রাখা হয় মার্কিন চিকিৎসকও।

০৭ ১০

জঙ্গি হামলা বা অন্য কোনও নাশকতার আশঙ্কায় প্রস্তুত রাখা হয় সে দেশের মার্কিন দূতাবাসকেও। সবথেকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয় গ্রাউন্ড সিকিউরিটি রিপোর্টের উপর।

০৮ ১০

এই গ্রাউন্ড সিকিউরিটি রিপোর্ট তৈরির দায়িত্বে থাকেন সিআইএ-এর দুঁদে অফিসার। যে দেশে ট্রাম্প সফর করবেন, সে দেশের গোয়েন্দাদের সঙ্গে কথা বলে সিআইএ-এর তরফে গ্রাউন্ড সিকিয়োরিটি রিপোর্ট তৈরি করা হয়।

০৯ ১০

এই সম্পূর্ণ প্রক্রিয়া করা হয় গোপনে এবং অত্যন্ত সুচারু ভাবে। সুরক্ষার জন্য কোনও ঝুঁকি না নিয়ে ব্যবহার করা হয় সাঙ্কেতিক শব্দবন্ধ বা কোড।

১০ ১০

এই রিপোর্টের ভিত্তিতে মার্কিন গোয়েন্দাদের সবুজ সঙ্কেত পেলে তবেই সে দেশের প্রেসিডেন্টর সফর নিশ্চিত করা হয়। (ছবি: এএফপি এবং রয়টার্স)

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
Follow us on:
আরও গ্যালারি
Advertisement