Omicron

Omicron symptoms: ‘অপরিচিত উপসর্গ’ দেখা দিচ্ছে ওমিক্রনে! কী বলছেন দক্ষিণ আফ্রিকার বিশেষজ্ঞ

দক্ষিণ আফ্রিকার বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক অ্যাঞ্জেলিক কোয়েটজে বলেছেন, ‘‘নতুন রূপের দ্বারা সংক্রমিত রোগীদের মধ্যে অপরিচিত উপসর্গের দেখা পেয়েছি।’’

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

শেষ আপডেট: ২৯ নভেম্বর ২০২১ ১৫:৪০
Share:

ওমিক্রন নিয়ে গোটা পৃথিবী জুড়ে চলছে গবেষণা। ছবি— এএফপি।

অতিমারির মানচিত্রে এতদিন ব্রাত্য থাকার পর আচমকাই শিরোনামে আফ্রিকা, বিশেষত দক্ষিণ আফ্রিকা। কারণ করোনার এক নতুন রূপের সন্ধান মিলেছে সে দেশের কয়েকজনের শরীরে। নাম দেওয়া হয়েছে ‘ওমিক্রন’। নয়া রূপ ঠিক কতটা উদ্বেগের, সেই প্রশ্নের স্পষ্ট উত্তর এখনও অধরা। কেউ বলছেন, ডেল্টা রূপের চেয়েও উদ্বেগের ওমিক্রন। আবার কারও মতে, চিন্তার কিছু নেই। সব মিলিয়ে করোনার নয়া রূপকে নিয়ে চর্চা বিশ্ব জুড়ে।

এখনও পর্যন্ত পাওয়া তথ্য বলছে, ওমিক্রন-এর মিউটেশন ঘটানোর ক্ষমতা ডেল্টা-এর চেয়ে ঢের বেশি। তা হলে কি ভয়াবহতাও বেশি? তা জানতে অপেক্ষা করতে হবে আরও কিছুদিন। এরই মধ্যে প্রথম এই রূপের দেখা মেলা দেশ, দক্ষিণ আফ্রিকার এক বিশেষজ্ঞ জানালেন, ‘ওমিক্রন’ রূপে সংক্রমিত রোগীদের মধ্যে কী কী উপসর্গ দেখা গিয়েছে।

Advertisement

গ্রাফিক— শৌভিক দেবনাথ।

সংবাদ সংস্থা এএফপি-কে সাউথ আফ্রিকান মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ার ডাক্তার অ্যাঞ্জেলিক কোয়েটজে বলেছেন, ‘‘নতুন রূপের দ্বারা সংক্রমিত রোগীদের মধ্যে অপরিচিত উপসর্গের দেখা পেয়েছি।’’ প্রসঙ্গত, ডাক্তার কোয়েটজেই সেই ব্যক্তি, যিনি এই নয়া রূপের ব্যাপারে প্রথম দুনিয়াকে সতর্ক করেছিলেন।

কোয়েটজের মতে, ওমিক্রন-এ সংক্রমিতদের মধ্যে চরম ক্লান্তির ভাব লক্ষ করা গিয়েছে। পাশাপাশি শরীরের পেশিতে হালকা ব্যথা, আচমকা গলা ভেঙে যাওয়া এবং শুকনো কাশির সমস্যার কথাও চিকিৎসকদের জানিয়েছিলেন রোগীরা। যদিও তাঁর দাবি, প্রতিটি সংক্রমিত রোগীর ক্ষেত্রেই উপসর্গের মাত্রা ছিল মৃদু। হাসপাতালে ভর্তি না হয়েই প্রত্যেকে সুস্থ হয়ে উঠেছেন বলেও দাবি তাঁর। ডাক্তার কোয়েটজে গত ১০ দিনে অন্তত ৩০ জন এমন করোনা আক্রান্তকে দেখেছেন, যাঁরা অচেনা উপসর্গের কথা জানিয়েছেন।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement