Wilmington insurrection

উইলমিংটনে তাণ্ডব-স্মৃতি ফিরছে ফের

তার পরেই ক্ষমতার আসনে চড়ে বসে দাঙ্গাকারীদের রিংলিডারেরা। প্রায় রাতারাতি আইন এনে কৃষ্ণাঙ্গদের ভোটাধিকারও কেড়ে নেওয়া হয়। 

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

ওয়াশিংটন শেষ আপডেট: ১৮ জানুয়ারি ২০২১ ০৫:৫৮
Share:

প্রাচীর টপকে ক্যাপিটলে হানা ডোনাল্ড ট্রাম্পের সমর্থকদের । পিটিআই

ক্যাপিটল তাণ্ডবের ঘটনা যেন উস্কে দিয়েছে ১২০ বছরও আগেকার সেই কালো অধ্যায়ের স্মৃতিকেও। ১৮৯৮, উইলমিংটন। রাজনৈতিক উস্কানিতে সে বার নর্থ ক্যারোলাইনার তৎকালীন সবচেয়ে বড় শহর ভয়াবহ তাণ্ডব দেখেছিল শ্বেতাঙ্গ আধিপত্যের। সরকারি অফিস-পুড়িয়ে, আফ্রো-আমেরিকানদের দোকানপাট তছনছ করে, বাড়ি থেকে তাঁদের বার করে এনে খুন-জখম চলছিলই। এমনকি সদ্য নির্বাচিত শ্বেতাঙ্গ-কৃষ্ণাঙ্গ রাজনৈতিক জোটের আঞ্চলিক সরকারকেও সে বার ইস্তফা দিতে বাধ্য করেছিল শ্বেতাঙ্গ গুন্ডারা।

Advertisement

তার পরেই ক্ষমতার আসনে চড়ে বসে দাঙ্গাকারীদের রিংলিডারেরা। প্রায় রাতারাতি আইন এনে কৃষ্ণাঙ্গদের ভোটাধিকারও কেড়ে নেওয়া হয়।

দীর্ঘদিন অন্ত্যজ হয়ে থাকলেও, ১৮৬৫-র গৃহযুদ্ধের পরে উইলমিংটন প্রভৃতি শহরে একটু-একটু করে পসার জমাচ্ছিলেন কৃষ্ণাঙ্গেরা। সক্রিয় রাজনীতিতেও আসছিলেন। ১৮৯৮-এর দাঙ্গা সব কেড়ে নিল। সে বার কাঠগড়ায় উঠেছিল ডেমোক্র্যাটরাই। তৎকালীন রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট আব্রাহাম লিঙ্কন চাইছিলেন, সব ক্ষেত্রে কৃষ্ণাঙ্গদের অংশগ্রহণ। আর ডেমোক্র্যাটদের হাতে তখন শুধুই শ্বেতাঙ্গ আধিপত্যের পতাকা।

Advertisement

বাইডেনের শপথ ঘিরে আজ ফের হামলার আশঙ্কা। ‘শত্রুপক্ষ’ বদলে গেলেও, ভয়টা একই।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement