Bhabanipur Bypoll

Bhabanipur bye-Election: মমতার শুভেচ্ছাবার্তা নিয়ে ভবানীপুরের প্রতিটি দরজায় শেষ লগ্নের প্রচার তৃণমূলের

ভবানীপুর বিধানসভার আটটি ওয়ার্ডেই সেই পত্র পৌঁছে দেওয়া হয়েছে রবিবার। সেই পত্র নিয়ে দিনভর ভোটারদের দরজায় দরজায় পৌঁছে যাচ্ছেন তৃণমূল কর্মীরা।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

কলকাতা শেষ আপডেট: ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২১ ১৩:২১
Share:

রবিবার ভবানীপুর উপনির্বাচনের প্রচারের সভায় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। নিজস্ব চিত্র

রবিবার সন্ধ্যায় জোড়া সভা করে ভবানীপুর বিধানসভার উপনির্বাচনে নিজের প্রচার শেষ করে দিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সোমবার শেষ মুহূর্তের প্রচারে ঝড় তুলতে মুখ্যমন্ত্রীর শুভেচ্ছাবার্তা নিয়ে ভোটারদের দরজায় দরজায় হাজির হচ্ছেন তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা। ভোটদাতাদের কাছে মুখ্যমন্ত্রীর লেখা শুভেচ্ছাবার্তা পৌঁছে দেওয়ার জন্য একটি 'শুভেচ্ছাপত্র' তৈরি করেছেন দক্ষিণ কলকাতা জেলা তৃণমূল নেতৃত্ব। ভবানীপুর বিধানসভার আটটি ওয়ার্ডেই সেই পত্র পৌঁছে দেওয়া হয়েছে রবিবার। সেই পত্র নিয়ে দিনভর ভোটারদের দরজায় দরজায় পৌঁছে যাচ্ছেন তৃণমূলের কর্মীরা।

Advertisement

ভোটের প্রচারে জন্য তৈরি ওই পত্রে যেমন মুখ্যমন্ত্রীকে ভোট দেওয়ার কথা বলা হয়েছে, তেমনই সেখানে মুখ্যমন্ত্রীর বয়ানে একটি বার্তাও রয়েছে। সেই বার্তায় মমতা লিখেছেন, ‘আমার রাজনৈতিক জীবনে আমি ভবানীপুর কেন্দ্রকে ঘিরেই পথ চলা শুরু করেছি। দুঃসময়ে-সুসময়ে-উৎসবে-আন্দোলনে মানুষের পাশে থাকার জন্য সব সময় আপনাদের আর্শীর্বাদ ও ভালোবাসা পেয়েছি। আমি বাংলার মুখ্যমন্ত্রী, সেটাও ভবানীপুর কেন্দ্রের জন্য।’

মমতার শুভেচ্ছাবার্তা নিয়ে শেষ লগ্নের ভোট প্রচারে তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা। নিজস্ব চিত্র।

এ বারে তাঁর প্রচার নিয়েও ভোটদাতাদের বার্তা দিয়েছেন মমতা। তিনি লিখেছেন, ‘নির্বাচন কমিশনের নিয়ম মেনে কোনও র‍্যালি আমারা করতে পারছি না বলে ক্ষমাপ্রার্থী। ব্যক্তিগত ভাবে সবার সাথে সাক্ষাৎ করতে পারলে, নিজেকে ধন্য মনে করতাম। এই পরিস্থিতিতে আপনাদের নিকট আমার আবেদন, একটিও মূল্যবান ভোটের আর্শীর্বাদ, ভালোবাসা, শুভেচ্ছা, ও দোয়া থেকে যেন বঞ্চিত না হই।’

Advertisement

একেবারে শেষ লগ্নের প্রচারে এমন অভিনব কৌশল প্রসঙ্গে ভবানীপুর উপনির্বাচনের দায়িত্বপ্রাপ্ত জয়হিন্দ বাহিনীর সভাপতি কার্তিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথায়, ‘‘উপনির্বাচনে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সব ভোটারের কাছে পৌঁছে যেতে চেয়েছিলেন। কিন্তু নির্বাচন কমিশনের ঘোষণা অনুযায়ী সেটা সম্ভব ছিল না। তাই মুখ্যমন্ত্রীর প্রচার শেষ হওয়ার পরেই আমরা তাঁর বার্তা ভোটারদের কাছে পৌঁছে দিচ্ছি।’’

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement