প্রতীকী ছবি।
দেড় বছরেরও বেশি সময় ধরে অতিমারির প্রকোপ চলতে থাকাতেই যে আরও চিকিৎসকের প্রয়োজন পড়ছে, তা নয়। বঙ্গে চিকিৎসকের অভাব তার অনেক আগে থেকেই আছে। সেই ঘাটতি মেটাতে এবং
স্বাস্থ্য পরিকাঠামোর উন্নয়নে বিভিন্ন জেলায় নতুন আরও ছ’টি মেডিক্যাল কলেজ তৈরি করেছে রাজ্য সরকার। তমলুক, ঝাড়গ্রাম, আরামবাগ, উলুবেড়িয়া, বারাসত, জলপাইগুড়ির সেই সব মেডিক্যাল কলেজের নামকরণ হয়েছে আগেই। তার পরে বিভিন্ন বিভাগে চিকিৎসকও পাঠানো হয়। এ বার সেই সব নতুন হাসপাতালে সুপার নিয়োগ করল রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতর।
শুক্রবার নির্দেশিকা জারি করে স্বাস্থ্য ভবন জানিয়েছে, আরামবাগের প্রফুল্লচন্দ্র সেন মেডিক্যাল কলেজের সুপার করা হয়েছে এসএসকেএম হাসপাতালের অ্যানাটমি বিভাগের শিক্ষক-চিকিৎসক ইন্দ্র দত্তকে। রামপুরহাট মেডিক্যাল কলেজের বায়োকেমিস্ট্রি বিভাগের অ্যাসোসিয়েট প্রফেসর চিকিৎসক কৌশিক কর তমলুকের নতুন তাম্রলিপ্ত মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে সুপার-পদে যোগ দিচ্ছেন। বারাসত মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের সুপার হলেন আরজি করের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের শিক্ষক-চিকিৎসক প্রবীরকুমার মুখোপাধ্যায়। একই সঙ্গে রামপুরহাট মেডিক্যাল কলেজের ফার্মাকোলজি বিভাগের শিক্ষক-চিকিৎসক গৌতমেশ্বর মুখোপাধ্যায়কে ঝাড়গ্রাম মেডিক্যাল কলেজ, ডায়মন্ড হারবার মেডিক্যাল কলেজের অ্যানাটমি বিভাগের শিক্ষক-চিকিৎসক শুভ্রা মণ্ডলকে উলুবেড়িয়া শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় মেডিক্যাল কলেজ এবং উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজের প্যাথলজি বিভাগের অ্যাসোসিয়েট প্রফেসর কল্যাণ খানকে জলপাইগুড়ি মেডিক্যাল কলেজের সুপারের পদে নিয়োগ করা হয়েছে।