বাতাসপুরে আশ্রয় নেওয়া বগটুইয়ে মৃতের পরিবারের তরফে মিহিলাল শেখ বলেন, ‘‘মুখ্যমন্ত্রী যেমন বলে গিয়েছিলেন, সে ভাবেই কাজ চলছে। চাকরির প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, সেই কাজও চলছে। মুখ্যমন্ত্রী বলেছিলেন, আমাদের সর্বক্ষণ নিরাপত্তা দেওয়া হবে। সেই মতোই আমরা গ্রামে ফিরব বলে ঠিক করেছি। কিছু কাজ বাকি আছে, সব সেরে দু’এক দিনের মধ্যেই আমরা গ্রামে ফিরব।’’
রাজ্য সরকারের তরফ থেকে ত্রাণ সামগ্রী তুলে দেওয়া হচ্ছে। ভিডিয়ো থেকে নেওয়া।
আস্থা ফেরাতে ভরসা ত্রাণ। বগটুইয়ের ঘরছাড়াদের হাতে সরকারি ত্রাণ তুলে দেওয়া হল। চাল, ডাল, শুকনো খাবার, বেবি ফুড-সহ একাধিক সামগ্রী তাঁদের হাতে দেন রামপুরহাটের বিডিও। পাশাপাশি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রতিশ্রুতি মতো দু’লক্ষ টাকার চেকও তুলে দেওয়া হয় তাদের হাতে।
বগটুই গ্রামে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার পর গ্রামছাড়া নিহতদের পরিবার। তাঁরা আশ্রয় নিয়েছেন সাঁইথিয়ার বাতাসপুরে। শনিবার সেখানে গিয়েই ত্রাণ সামগ্রী তুলে দিলেন রামপুরহাটের বিডিও। সেই সঙ্গেই মুখ্যমন্ত্রীর ঘোষণা মতো ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলির হাতে দু’লক্ষ টাকার চেকও তুলে দেওয়া হয়। ত্রাণ বণ্টনের সঙ্গে যুক্ত রামপুরহাটের এক সরকারি আধিকারিক জানান, সরকারি ত্রাণ হিসেবে বাতাসপুরে আশ্রয় নেওয়া পরিবারগুলিকে চাল, ডাল, শুকনো খাবার ও বেবি ফুড দেওয়া হল। একই সঙ্গে ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ি মেরামত করার জন্য ২ লক্ষ টাকার চেকও তুলে দেওয়া হয়।
বাতাসপুরে আশ্রয় নেওয়া বগটুইয়ে মৃতের পরিবারের তরফে মিহিলাল শেখ বলেন, ‘‘মুখ্যমন্ত্রী যেমন বলে গিয়েছিলেন, তেমন ভাবেই কাজ চলছে। তিনি চাকরির প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, সেই কাজ চলছে। মুখ্যমন্ত্রী বলেছিলেন, আমাদের সর্বক্ষণ নিরাপত্তা দেওয়া হবে। সেই মতোই আমরা গ্রামে ফিরব বলে ঠিক করেছি। কিন্তু কিছু কাজ বাকি আছে, সে সব সেরে দু’এক দিনের মধ্যেই আমরা গ্রামে ফিরব।’’
কলকাতা হাই কোর্টের নির্দেশে বগটুই কাণ্ডের তদন্তভার গিয়েছে সিবিআইয়ের হাতে। এই প্রসঙ্গে মিহিলাল বলেন, ‘‘সিবিআই এলে আমরা সহযোগিতার করব। তাঁরা যা জিজ্ঞেস করবেন, তার উত্তর দেব।’’