প্রতীকী ছবি।
ঠিকাকর্মীরা কর্মবিরতির পথে হাঁটলে কী ভাবে সামাল দেওয়া যাবে, তা নিয়ে এ দিন জেলাশাসক এস অরুণপ্রসাদ স্বাস্থ্য-কর্তাদের সঙ্গে ‘ভিডিয়ো কনফারেন্স’ করেন। ওই হাসপাতালে প্রায় ৮২ জন ঠিকাকর্মী রয়েছেন। তাঁরাই নিরাপত্তা থেকে শুরু করে রোগীদের ওয়ার্ডে নিয়ে যাওয়া, সাফাই, রোগীদের খাবার পৌঁছনোর মতো কাজ করেন। জেলাশাসকের কথায়, “হাসপাতালের পরিষেবা সচল রাখাই আমাদের মূল লক্ষ্য।” শ্যামলবাবুও বলেন, “রোগীদের যাতে কোনও সমস্যা না হয়, সে জন্য বিকল্প ব্যবস্থা আমরা স্থির করে রেখেছি।”