Law

কথায় বাজিমাত করে কথা বলাটাকেই কেরিয়ার করতে চাও? ভাবতে পারো আইনের কথা

আইনের জগতে নতুন কেরিয়ারের খোঁজ

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ১১ সেপ্টেম্বর ২০২০ ১২:৪৮
Share:

জেনে নাও আইনি পেশায় কেরিয়ার গড়ার সুলুকসন্ধান। ১৪ সেপ্টেম্বর, ক্যাম্পাসটুকেরিয়ার-এর আলোচনায়।

কোর্টরুম থেকে বোর্ডরুম— আইনের পেশায় কাজের সুযোগ এখন অনেক। খুলে গিয়েছে অনেক নতুন পথও। এ নিয়ে বিশেষজ্ঞদের মতামত জানতে সাইন আপ করো এখানেএমার্জিং কেরিয়ার অপশনস ইন লশীর্ষক এই ওয়েবিনারটি থাকছে এবিপি এডুকেশন আয়োজিত নিখরচার ওয়েবিনার সিরিজ ক্যাম্পাসটুকেরিয়ার ২০২০-তে।

Advertisement

কখন: ১৪ সেপ্টেম্বর, বিকেল ৩টে।

কী নিয়ে: আইনের জগতে নতুন যুগ এবং প্রযুক্তি ও ডিজিটাল বিপ্লবের নিরিখে যে আইনি দক্ষতা বা পেশা ভবিষ্যতেও সফল কেরিয়ার গড়ে দিতে পারে।

Advertisement

যা থাকছে: শুধু মামলার নিষ্পত্তি নয়, নতুন আইনের পরিধি আরও অনেকটা বেড়ে গিয়েছে। জেনে নাও সংযুক্তিকরণ বা অধিগ্রহণের মতো ক্ষেত্রে আইনের প্রয়োগ এবং তার জন্য তুমি কতটা তৈরি। থাকবে রিটেল বা ব্যাঙ্কিং থেকে ইন্টেলেকচুয়াল প্রপার্টি রাইটস কিংবা পারিবারিক ব্যবসা ক্ষেত্রে আইনি পরামর্শের গুরুত্ব, ব্যক্তিগত তথ্যের সুরক্ষায় আইন বা সাইবার সিকিউরিটি এবং ব্লকচেনের মতো ক্ষেত্রে আইনজীবীদের চাহিদার মতো বিষয়ে আলোকপাত। জেনে নাও মানবাধিকার, শরণার্থী সমস্যা, অভিবাসন, সরকারি কাজে স্বচ্ছতা, বিশ্বস্বাস্থ্য বা জলবায়ুর পরিবর্তনের মতো বিষয়ে আইনি কেরিয়ার কী ভাবে বাস্তবায়িত করা যায়। এই জগতে সাফল্য পেতে কী কী দক্ষতা জরুরি, হদিস মিলবে তারও।

বক্তা যাঁরা:

অধ্যাপক এস পি আগরওয়াল, উপাচার্য, সাই নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, রাঁচী- তার হাত ধরেই বিশ্ববিদ্যালয়ে চালু হয়েছে চার বছরের বিএ/বিএসসি-বিএড কোর্স, তিন বছরের বিএড-এমএড ইন্টিগ্রেশন কোর্স, বিএ-এলএলবি প্রোগ্রাম, মাইনিং ইঞ্জিনিয়ারিং এবং ফিজিক্যাল এডুকেশনে ডিপ্লোমা। সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং-এর ডিগ্রি এবং সলিড ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্ট (কম্পোস্টিং)-এ স্পেশালাইজেশন রয়েছে তাঁর। পড়ানো ও শেখার অভ্যাস ও পদ্ধতির যাবতীয় দিক আয়ত্ত করেছেন হার্ভার্ড বিজনেস স্কুল, সাদার্ন মেথডিস্ট বিশ্ববিদ্যালয়, টেক্সাস বিশ্ববিদ্যালয়, সাইরাকিউস বিশ্ববিদ্যালয়, ওহায়ো স্টেট বিশ্ববিদ্যালয়, ডালাস বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো বিদেশের নানা বিখ্যাত প্রতিষ্ঠানে, যোগ দিয়েছেন বিভিন্ন সম্মেলন ও আলোচনাচক্রে।

জ্যোৎস্না যাজ্ঞিক, সহ-উপাচার্য, অ্যাডামাস বিশ্ববিদ্যালয়- আমদাবাদের সিটি সিভিল ও সেশন আদালতের প্রাক্তন প্রধান বিচারক। পোটা, এনআইএ এবং সিবিআই বিচারপতি হিসেবে গুজরাতে বিশেষ বিচারপতির সঙ্গে ছিলেন। এলএলএম (কমার্শিয়াল গ্রুপ) এবং মানবাধিকার আইনে পিএইচডি ডিগ্রি রয়েছে তাঁর। আইনের শিক্ষকতায় রয়েছেন গত তিন দশক ধরে। সালিশ, প্রশিক্ষিত মীমাংসাকারী, সমঝোতাকারী হিসেবে আইসিএডিআর (ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার ফর অল্টারনেটিভ ডিসপিউট রেজলিউশন)-এর আন্তর্জাতিক প্যানেলে থাকার পাশাপাশি ট্রায়াল কোর্টের বিচারক, কর্পোরেট আইনের সিনিয়র এগজিকিউটিভ এবং প্রশিক্ষকদের আইনের পাঠ দেন তিনি। ইনস্টিটিউট অফ ল’-এর প্রাক্তন অ্যাডজাঙ্কট প্রফেসর, আইন পড়ান বিভিন্ন নামী প্রতিষ্ঠানে।

সুচরিতা বসু, পার্টনার, অ্যাকুইল’- সহপ্রতিষ্ঠাতা হিসেবে যাবতীয় আইনি পরিষেবাদানের সংস্থা অ্যাকুইল’ শুরু করেন ২০১৫ সালের অক্টোবরে। শিল্প জগতের বিভিন্ন ক্ষেত্রে আইনি পরামর্শ দেওয়ার কাজ করেন কর্পোরেট/ট্রাস্ট, রিয়েল এস্টেট, পরিকাঠামো, সরকার এবং নীতি সংক্রান্ত বিষয়ে। পেশাদার আইনজ্ঞ এবং নবীন আইনজীবী, আইনপড়ুয়া এবং ইন্টার্নদের উপদেষ্টা। ২০২০-২১ অর্থবর্ষে পশ্চিমবঙ্গে সিআইআই-ইন্ডিয়ান উইমেন নেটওয়ার্ক-এর চেয়ারপার্সন, কাজ করছেন কর্মক্ষেত্রে মহিলাকর্মীদের টিকে থাকা, লিঙ্গসাম্য ও সমানাধিকার, চাকরিজীবী মহিলাদের স্বাস্থ্য, সুরক্ষা ও সামাজিক সমস্যা নিয়ে।

বিচারপতি মঞ্জু গোয়েল, চেয়ারপার্সন, কমিটি ফর প্রিপারেশন অফ ট্রেনিং মডিউল ফর লিগ্যাল সার্ভিস লইয়ার্স, প্যারা লিগ্যাল ভলান্টিয়ার্স অ্যান্ড প্রোবেশন অফিসার্স- দিল্লি হাইকোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি; ১৯৭০ সালে প্রথম মহিলা হিসেবে যোগ দেন ওয়েস্ট বেঙ্গল সিভিল সার্ভিস (জুডিশিয়ারি)-এ। তার আগে ছিলেন অর্থনীতির কলেজশিক্ষিকা। ২০০৭ সালে দিল্লি হাইকোর্টের বিচারপতি হিসেবেই অবসর নেওয়ার পরে অ্যাপিলেট ট্রাইব্যুনাল ফর ইলেক্ট্রিসিটি-তে বিচারপতি সদস্য হিসেবে নিযুক্ত হন। ছিলেন সেন্ট্রাল অথরিটি অফ দ্য ন্যাশনাল লিগ্যাল সার্ভিসেস অথরিটি (নালসা)-এর সদস্যপদেও।

পরেশ আর জৈন, সলিসিটর ও অ্যাটর্নি- গুজরাতের শীর্ষস্থানীয় সলিসিটর, হাইকোর্ট অব জুডিকেচার অব বম্বে-র অ্যাটর্নি পদে রয়েছেন ১৯৭৬ সাল থেকে। তাঁর কাজের ক্ষেত্র মূলত রিয়েল এস্টেট সংক্রান্ত বিষয়, বাহকের ভূমিকা এবং বিমা। বিভিন্ন সামাজিক, শিক্ষামূলক এবং ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত। আমদাবাদ বার অ্যাসোসিয়েশনের অধ্যক্ষ, রয়েছেন গুজরাত বার কাউন্সিলের সদস্যপদেও।

অধ্যাপক সুবাসচন্দ্র রায়না, ডিরেক্টর, কেআইআইটি স্কুল অফ ল', কেআইআইটি ডিমড টু বি ইউনিভার্সিটি, ভুবনেশ্বর

অধ্যাপক উজ্জ্বল কে চৌধুরী- সহ-উপাচার্য, অ্যাডামাস বিশ্ববিদ্যালয়, সিমবায়োসিস এবং অ্যামিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন ডিন অফ মিডিয়া থাকছেন সঞ্চালকের ভূমিকায়।

উপস্থিতির শংসাপত্রঃ সম্পূর্ণ ওয়েবিনারটিতে উপস্থিতির ভিত্তিতে মিলবে এবিপি এডুকেশনের শংসাপত্র। এমার্জিং কেরিয়ার অপশনস ইন লওয়েবিনারে রেজিস্টার করো এখানে

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement