স্কুল ছাত্রীর ইভটিজিং-এর ঘটনায় পুলিশের কাছে মুখ খোলায় প্রহৃত হলেন এক যুবক। গত, শুক্রবার বিকেলে ঘটনাটি ঘটেছে মালদহের চাঁচল থানার ভাক্রি গ্রাম পঞ্চায়েতের বিদ্যানন্দপুর গ্রামে। ঘটনায় আক্রান্ত যুবক মিসবাউল ইসলাম চিকিৎসাধীন রয়েছেন মালদহ মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে।
মিসবাউল নিজের জমিতেই চাষবাস করেন। ছাত্রীকে ইভটিজিং ও মিসবাউলকে মারধরের ঘটনায় প্রতিবেশী গ্রামের চার যুবকের নামে চাঁচল থানায় পৃথক ভাবে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। এখনও পর্যন্ত কাউকে গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ। ফলে পুলিশের ভুমিকায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন আক্রান্ত যুবক ও নির্যাতিতা কিশোরীর পরিবারের লোকেরা। পুলিশ জানিয়েছে, অভিযুক্ত হল সামিম শেখ, সাহাজান আলি, রবিউল শেখ ও নাজেমুল শেখ। বাড়ি ভাক্রি গ্রামপঞ্চায়েতের হবিনগর গ্রামে। তল্লাশি চলছে।
২৮ মার্চ চাঁচল-২ ব্লকের ভাক্রি গ্রাম পঞ্চায়েতের বিদ্যানন্দপুর গ্রামের নবম শ্রেণির এক স্কুল ছাত্রীকে ইভটিজিং-এর অভিযোগ ওঠে প্রতিবেশী হবিনগর গ্রামের বাসিন্দা সামিম শেখের বিরুদ্ধে। ওই দিনই ওই ছাত্রীর বাবা চাঁচল থানায় সামিমের নামে অভিযোগ করেন। ৩০ মার্চ পুলিশকে ঘটনার কথা বলেন ছাত্রীর প্রতিবেশী মিসবাউল ইসলাম।