Cheetah

চাবাগানে গাছের মগডালে চিতাবাঘ! শ্রমিকদের চক্ষু চড়কগাছ, ছুটে গেল বন দফতরের কর্মীরা

পটকা ফাটিয়ে চিতাবাঘটিকে গাছ থেকে নামিয়ে আনেন বন দফতরের কর্মীরা। তবে আরও একটি চিতাবাঘ এলাকায় আছে বলে দাবি স্থানীয়দের।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

ফাঁসিদেওয়া শেষ আপডেট: ২৬ ডিসেম্বর ২০২২ ২২:৫৮
Share:

চাবাগানে গাছের মগডালে বসে রয়েছে একটি চিতাবাঘ। নিজস্ব চিত্র।

চাবাগানে গাছের মগডালে বসে রয়েছে একটি চিতাবাঘ। সোমবার এই দৃশ্য দেখে তীব্র আতঙ্ক ছড়াল শ্রমিকদের মধ্যে। ঘটনাস্থল শিলিগুড়ি মহকুমার হাঁসখোউয়া চাবাগান এলাকা।

Advertisement

স্থানীয় সূত্রে খবর, সোমবার সন্ধ্যা নামার আগে শিলিগুড়ি মহকুমা পরিষদের অন্তর্গত ফাঁসিদেওয়ার ব্লকের হাঁসখোউয়া চাবাগান এলাকায় একটি গাছের মগডালে একটি চিতাবাঘ দেখতে পান কয়েক জন আদিবাসী শ্রমিক। হুড়োহুড়ি শুরু হয়ে যায়। খবর দেওয়া হয় বন দফতরকে।

বেশ কিছু ক্ষণ পরে ঘটনাস্থলে আসেন বাগডোগরা বনবিভাগের কর্মীরা। তাঁরা দেখেন তখনও চিতাবাঘটি সেখানেই বসে রয়েছে। পরে পটকা ফাটিয়ে চিতাবাঘটিকে গাছ থেকে নামিয়ে দেন তাঁরা।

Advertisement

বাগডোগরা রেঞ্জের রেঞ্জার সমীরণ রাজ বলেন, ‘‘আমাদের কাছে খবর আসে যে দু’টি চিতাবাঘ গাছের মগডালে রয়েছে। এর পর ঘটনাস্থলে গিয়ে আমরা একটি চিতাবাঘ দেখতে পাই। পটকা ফাটিয়ে চিতাবাঘটিকে গাছ থেকে নামানো হয়। ওই এলাকায় বনকর্মীরা রয়েছেন। আমরা সজাগ রয়েছি। এলাকাবাসীর ভয়ের কোনও কারণ নেই।’’

চাবাগানে গাছের মগডালে বসে রয়েছে একটি চিতাবাঘ। সোমবার এই দৃশ্য দেখে তীব্র আতঙ্ক ছড়াল শ্রমিকদের মধ্যে। ঘটনাস্থল শিলিগুড়ি মহকুমার হাঁসখোউয়া চাবাগান এলাকা।

স্থানীয় সূত্রে খবর, সোমবার সন্ধ্যা নামার আগে শিলিগুড়ি মহকুমা পরিষদের অন্তর্গত ফাঁসিদেওয়ার ব্লকের হাঁসখোউয়া চাবাগান এলাকায় একটি গাছের মগডালে একটি চিতাবাঘ দেখতে পান কয়েক জন আদিবাসী শ্রমিক। হুড়োহুড়ি শুরু হয়ে যায়। খবর দেওয়া হয় বন দফতরকে।

বেশ কিছু ক্ষণ পরে ঘটনাস্থলে আসেন বাগডোগরা বনবিভাগের কর্মীরা। তাঁরা দেখেন তখনও চিতাবাঘটি সেখানেই বসে রয়েছে। পরে পটকা ফাটিয়ে চিতাবাঘটিকে গাছ থেকে নামিয়ে দেন তাঁরা।

বাগডোগরা রেঞ্জের রেঞ্জার সমীরণ রাজ বলেন, ‘‘আমাদের কাছে খবর আসে যে দু’টি চিতাবাঘ গাছের মগডালে রয়েছে। এর পর ঘটনাস্থলে গিয়ে আমরা একটি চিতাবাঘ দেখতে পাই। পটকা ফাটিয়ে চিতাবাঘটিকে গাছ থেকে নামানো হয়। ওই এলাকায় বনকর্মীরা রয়েছেন। আমরা সজাগ রয়েছি। এলাকাবাসীর ভয়ের কোনও কারণ নেই।’’

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement